
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫৭)
প্রদীপ কুমার মজুমদার এই আর্য-সিদ্ধান্তটির বয়স নিয়ে রীতিমত বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। কেন্টলী সাহেব চতুর্দশ শতাব্দীতে এটি রচনা করা হয়েছে বলে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৮৪)
শ্রী নিখিলনাথ রায় চিরদিন হইতে মহারাণী মহোদয়ার সুনাম দিদিগন্তে বিঘোষিত হইতেছে; কিন্তু সত্যের অনুরোধে বলিতে হইতেছে যে, শেষকালে তাঁহার সুনামের

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭৪)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু ‘সঙ্গীরা সর্বস্ব হারিয়ে হাহুতাশ করতে লাগলেন, কিন্তু হিউএনচাঙকে অম্লান বদনে থাকতে দেখে তাঁরা আশ্চর্য হলেন। তাতে তিনি বললেন,

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৩৬)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় দিন দেবতা/ঈশ্বর ঈশ্বরের প্রকৃতি ৬. হরিণ (Deer) লালোক (Tlaloc)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫৬)
প্রদীপ কুমার মজুমদার ডঃ দত্ত’ মনে করেন নাচাই, গ্রন্থনামের সঠিক পাঠোদ্ধার করতে পারেন নি এবং এটিকে AL-ntf বলে ধরে নিয়েছেন।

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭৩)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু হিউএনচাঙ বলেন, শাকল থেকে পূর্বে, সর্বত্র পথে বহু ‘পুণ্যশালা’ আছে। সেখানে অনাথ আতুরদের বিনামূল্যে ভোজ্য ও ঔষধ বিতরণ

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৩৫)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় আজতেক সমাজে ক্যালেণ্ডার-এর গুরুত্ব অনেকটাই মায়া ও ইনকাদের সমান। ধর্মের মূল প্রাণকেন্দ্র রয়েছে ক্যালেণ্ডার বা বর্ষপঞ্জী। সাধারণভাবে আজতেকদের মধ্যে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫৫)
প্রদীপ কুমার মজুমদার আলবিরূণী তাঁর গ্রন্থে আর্যভট ও তাঁর শিষ্যগণের প্রশংসা করেন এবং ব্রহ্মগুপ্তের আর্যভট সম্পর্কে কঠোর সমালোচনাকেই দোষারোপ করেছেন।

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭২)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু কাশ্মীর ছেড়ে হিউএনচাঙ গঙ্গাতীরের দিকে অগ্রসর হলেন।প্রথমে এলেন শাকলে (বর্তমান শিয়ালকোট)। হিউএনচাঙের পাঁচ শত বছর আগে এখানে গ্রীকদের

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৩৪)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় ধর্মীয় কাজ-এর সামাজিক শ্রেণিবিভাজনটিও আজতেক সমাজে লক্ষ্য করবার মত। উল্লেখিত কাজের নীচে আরকেটি স্তর আছে। এই স্তরের পুরোহিতগণ মন্দির-এর