
কংগ্রেসের বহু নেতা ইন্দিরা জি ও জেপি-র সংলাপ চেয়েছিলেন, তবে তাঁর ঘনিষ্ঠ মহল তা হতে দেয়নি
“১৯৭৭-এর ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আমরা বুঝতেই পারিনি যে জনসমর্থন আমাদের দিকে রয়েছে। পরে যখন জগজীবন রাম, হেমবতী নন্দন বহুগুণা ও আবদুল্লাহ বুখারি

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৩২)
বিখ্যাত ভাস্কর্য ‘গঙ্গাবতরণ’ যখন খোদা হয় সে সময় নিজেই উপস্থিত ছিলেন। কোশল থেকে হিউ এনচাঙ আবার দক্ষিণ দিকে এক দ

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ২১)
আব-ই-রওয়ান মসলিনের নানা ধরন ছিল। মুঘল আমলে ঢাকার তৈরি এক ধরনের মসলিনের নাম ছিল আব-ই-রওয়ান। আব-ই-রওয়ান ফার্সি শব্দ। এর অর্থ

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২২০)
এইভাবে পুনরায় ভাগফলের দ্বিগুণ করিতে হইবে। ‘পুনরায় সমরাশির দ্বার। ভাগ করিতে হইবে এবং ভাগফলের বর্গ দ্বারা ভাগ করিতে হইবে। এইভাবে

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৩১)
নাগার্জুন ভারতের ইতিহাসে এক অদ্ভুত চরিত্র। ভারতবর্ষে, চীনে ও মহাযানী সাহিত্যে ইনি একজন অদ্ভুত প্রতিভাসম্পন্ন, সমস্ত শাস্ত্রে ও বিস্তায় অসাধারণ

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ২০)
আবদুস সালাম (১৯২৫-১৯৫২] ভাষা শহিদ আবদুস সালাম ভাষা শহিদ আবদুস সালাম ছিলেন শিল্প বিভাগের পিয়ন। থাকতেন নীলক্ষেত ব্যারাকে। ২১ শে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২১৯)
ভারতীয় গণিতশাস্ত্রে বর্গমূল নিয়ে অনেকেই আলোচনা করেছেন। পদ্ধতিগত এবং সুশৃঙ্খলভাবে আলোচনা করা হয়েছে প্রথম আর্যভটের সময় থেকে। তবে প্রথম আর্যভট

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৩০)
দাক্ষিণাত্য তাম্রলিপ্তি থেকে হিউএনচাঙ হীনযানাশ্রয়ী দেশগুলির মধ্যে প্রধান সিংহল দ্বীপে যাওয়ার জন্যেই বেশী ব্যগ্র হয়েছিলেন। এমন কি প্রত্যহ রাত্রে তিনি

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ১৯)
আব্দুল জব্বার (১৯২৬-১৯৫২] ভাষা শহিদ আব্দুল জব্বার এসেছিলেন ময়মনসিংহের এক দরিদ্র পরিবার থেকে। পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ার সময় গৃহত্যাগ করেন এবং

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২১৮)
১১৩৪০+৮৩৪৩ = ১৯৬৮৩, ২০৩৭-৭৩-৮০০০+৩৪৩=৮৩৪৩। প্রসঙ্গক্রমে বলা প্রয়োজন এখানে দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য (a+b)³= a³+b³+3ab(a+b) এই সূত্রটির সাহায্যে সমাধান করেছেন। শ্রীধরাচার্য ত্রিশতিকায় বলেছেন-