
পতিত স্বৈরাচারদের পরিবারের সদস্যদের রাজনীতিতে ফিরে আসার যত নজির
আকবর হোসেন পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে তীব্র গণআন্দোলনের মুখে বহু শাসক ক্ষমতা ছেড়ে পালিয়ে যাবার নজির রয়েছে। জনরোষ থেকে বাচার জন্যই

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১৩)
শশাঙ্ক মণ্ডল দ্বিতীয় অধ্যায় ডঃ নীহার রায়, সতীশ মিত্র প্রমুখ ঐতিহাসিকরা সমর্থন করেছেন গ্রিক নাবিকরা যে গাসে বন্দরের কথা বলেছেন

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৫০)
শ্রী নিখিলনাথ রায় মোবারক উদ্দৌলা মীরজাফরের অন্যতমা ভাৰ্য্যা বন্ধু বেগমের গর্ভজাত। মোবারক নাবালগ অবস্থায় নিজামতী প্রাপ্ত হইয়াছিলেন। তাঁহার অভিভাবক নিধুক্ত

ছয়শো বছরের অটোমান সাম্রাজ্যের শুরু ও শেষ যেভাবে
জাফর সৈয়দ জহির-উদ-দীন বাবর ভালো করেই জানতেন যে তার সেনাবাহিনীর সংখ্যা শত্রু বাহিনীর তুলনায় আট ভাগ কম, তাই তিনি এমন

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১২)
শশাঙ্ক মণ্ডল দ্বিতীয় অধ্যায় ব্রিটিশ পূর্বযুগে গাঙ্গেয় ‘ব’-দ্বীপ অঞ্চলে বিশেষ করে সুন্দরবনের মধ্যে অসংখ্য নদী গঙ্গ এর বিশালধারাকে বিভিন্ন প্রবাহের

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৪৯)
শ্রী নিখিলনাথ রায় নজম উদ্দৌলা মীরজাফরের জীবিত পুত্রগণের মধ্যে জ্যেষ্ঠ ছিলেন এবং মুসলমান ব্যবহারশাস্ত্রানুসারে তিনিই মীরজাফরের প্রকৃত উত্তরাধিকারী। কারণ, মুসলমান

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১১)
শশাঙ্ক মণ্ডল নদনদী পরিবহণ যোগাযোগ দ্বিতীয় অধ্যায় সুন্দরবনের বিভিন্নপ্রান্তে আবিষ্কৃত নানা ধরনের প্রত্নসামগ্রী আমাদের স্মরণ করায় অতীতের সমৃদ্ধ জনপদের স্মৃতি।

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৪৮)
শ্রী নিখিলনাথ রায় গর্ভজাত মীরজাফরের কন্ঠাকে বিবাহ করিয়াছিলেন। শা খানম মীর কাশেমের প্রতি সন্তুষ্ট থাকায় তাঁহারই নিকটে বাস করিতেন। আলিবন্দী

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১৪৭)
শ্রী নিখিলনাথ রায় উক্ত জনশ্রুতি সত্য কি মিথ্যা বলা যায় না; তবে তৎকালে সাধারণের মনে যে ঐরূপ সন্দেহ উপস্থিত হইয়াছিল,

রুজভেল্টকে লেখা যে চিঠিকে ‘জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল’ বলেছিলেন আইনস্টাইন
ডেবোরা নিকোলস-লি সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্টকে একটা চিঠি লিখেছিলেন আলবার্ট আইনস্টাইন। সালটা ছিল ১৯৩৯। সে বছরের অগাস্ট মাসে