
ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১৩৯)
শশাঙ্ক মণ্ডল বদর পীর নদী মাতৃক সুন্দরবনের মানুষদের বিশেষ আরাধ্য নদীদেবতার নাম দরিয়া পীর। নদীতে নৌকা চালানোর ক্ষেত্রে যাতে কোন

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৬৭)
প্রদীপ কুমার মজুমদার মহাভারতের শান্তিপর্বের কোন এক জায়গায় নাম সংখ্যার প্রয়োগ দেখতে পাওয়া যায়। এই শান্তিপর্বে বলা হয়েছে: “পঞ্চাশতং যট,

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৫৮)
শ্রী নিখিলনাথ রায় নদীর যে তট এক্ষণে নানাবিধ শস্যরাশিতে পরিপূর্ণ হইয়া, শ্যামলতার পবিত্র রাজ্য বলিয়া প্রতীত হইতেছে, পরক্ষণে হয়ত মহাপ্লাবনে

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু এই সময়ে চীনদেশে মহা যুদ্ধবিপ্লব আরম্ভ হল। চীনের সুই রাজবংশের পতন হল আর সিংহাসনের নানা দাবিদারদের মধ্যে সংঘর্ষ

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১৩৮)
শশাঙ্ক মণ্ডল পীর গোরাচাঁদ পীর হজরত শাহ মৈয়দ আব্বাস আলি ওরফে পীর গোরাচাঁদকে ঐতিহাসিক ব্যক্তি হিসাবে অনেকে গ্রহণ করেছেন। শাহ

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৬৬)
প্রদীপ কুমার মজুমদার এবার কাত্যায়ন শ্রৌতসূত্র এবং লাট্যায়ন শ্রৌতসূত্র থেকে কয়েকটি শ্লোক উদ্ধৃতি দিয়ে দেখানো হবে যে, শ্রৌতসূত্রগুলিতেও নাম সংখ্যার

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৫৭)
শ্রী নিখিলনাথ রায় কাউন্সিল হইতেও তাঁহার সুবিধার জন্য হুকুম প্রদত্ত হইল। কান্ত বাবুর প্রায় জমিদারী ও মহাল লোক- নাথের নামে

হিউএনচাঙ (পর্ব-৬)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু হিউএনচাঙের বয়স যখন মাত্র বারো বছর তখন অপ্রত্যাশিতভাবে এক রাজাজ্ঞা আসে যে, লোইয়াঙের মঠে চৌদ্দ জন ভিক্ষু সরকারী

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১৩৭)
শশাঙ্ক মণ্ডল অনেক কাহিনী লিখিত সাহিত্যের মর্যাদা পেয়েছে। অনেক কাহিনী এখনও লোকের মুখে মুখে বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে রয়েছে। অবশ্য একথা

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৬৫)
প্রদীপ কুমার মজুমদার এখানে ত্রি অশীতি অর্থাৎ গায়ত্রী, উষ্ণী ও বৃহতী তৃচ বা এর প্রতিপাদ্য ইন্দ্র দেবতাকে বলা হয়েছে। কারণ