
হিউএনচাঙ (পর্ব-২৪)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু হিউএনচাঙের যাওয়া যখন স্থিরই হল, তখন রাজা কু-ওয়েন-তাই তাঁর স্বভাবসিদ্ধ প্রচণ্ডভাবে যাত্রার আয়োজন ক’রে দিলেন। তিএন-শান্ ও পামির

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১৫০)
শশাঙ্ক মণ্ডল সুন্দরবন অঞ্চলের বিভিন্ন স্থানের কবিয়াল প্রসঙ্গে ডঃ মজাহারুল ইসলামের মন্তব্য এ প্রসঙ্গে স্মরণীয় – “কবিগানের দেশ যশোর খুলনা।

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৮৪)
প্রদীপ কুমার মজুমদার ইন্দ্রিয়-৫, মানুষের পঞ্চ ইন্দ্রিয় যথা নাক, কান, জিহ্বা, চোখ ও চর্ম আছে বলেই ইন্দ্রিয় ধরা হয়।ইসু-৫, মন্মথের

হিউএনচাঙ (পর্ব-২৪)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু রাজাও ছাড়েন না। এদিকে ভক্তি ও সম্মানের মাত্রা এত বেড়ে গেল যে, রাজা ধর্মগুরুকে নিজের আহার পরিবেশন করতে

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১৪৯)
শশাঙ্ক মণ্ডল এই কালীমায়ের ভক্ত কামিনী সে যুগে গান বেঁধেছিল- কালো বেটী কত খাঁটি সে যে ফুলের মাথায় পরে চরণ

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৮৩)
প্রদীপ কুমার মজুমদার বেদ- ৪ কারণ আমাদের শাস্ত্রে চারটি বেদ যথা ঋক, সাম, যজু ও অথর্ববেদের কথা উল্লেখ করা হয়েছে,

হিউএনচাঙ (পর্ব-২৩)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু রাজা এ কথায় কর্ণপাত করলেন না।- ‘আপনার এ শিষ্যের আপনার প্রতি ভক্তি অসীম। আপনাকে পূজা নিবেদন করতে আমি

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৮২)
প্রদীপ কুমার মজুমদার তিন-৩; অগ্নি, বৈদিক শাস্ত্রে তিন ধরনের অগ্নি যথা দক্ষিণাগ্নি, গার্হপত্যয় অগ্নি, ও আহ্বানীয় অগ্নি’র কথা উল্লেখ থাকাতে

হিউএনচাঙ (পর্ব-২২)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু রাজাও সকাল পর্যন্ত অপেক্ষা না করে তখনই মশালের আলোতে পরিব্রাজককে অভ্যর্থনা করে এক মহামূল্য আচ্ছাদনে সজ্জিত জমকালো তাঁবুতে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৮১)
প্রদীপ কুমার মজুমদার এক- ১ চন্দ্র। যেহেতু চন্দ্র একটি অতএব একের পরিবর্তে চন্দ্র শব্দটি ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও একের পরিরতে