
পৃথিবীর কমসংখ্যক মানুষ যে ধর্ম পালন করে
ডিসেম্বরের এক সকালের গল্প। ভারতের একটি ছোট শহর উদ্ভারার একটি গেস্ট হাউস। পুনে থেকে সাত ঘন্টার পথ যেখানে সে অবস্থান

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১১৭)
শ্রী নিখিলনাথ রায় সেই সময়ে তাঁহার শোচনীয় অবস্থার কথা স্মরণ করিলে, পাষাণেরও হৃদয় বিগলিত হয়। তাঁহার প্রিয়তম স্বামী এক্ষণে ধরণীগর্ভে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১১৬)
শ্রী নিখিলনাথ রায় কিন্তু লুৎফ উন্নেসা তাহার প্রতিও বৃত্পাত না করিয়া, স্বামীর কণ্ঠ নিবারণার্থ অত্যন্ত ব্যাকুলা হইয়া উঠিলেন। এইরূপে তিন

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১১৫)
শ্রী নিখিলনাথ রায় ভীষণ দ্বিপ্রহর রজনীতে বাঙ্গলা বিহার উড়িষ্যার অধিপতি ও অধীশ্বরী সামান্য যানে আরোহণ করিয়া, রাজধানী পরিত্যাগ করিলেন। নৈশান্ধকার

কিভাবে ঢাকাই মসলিন বোনা হতো ( পর্ব-৭)
শিবলী আহম্মেদ সুজন নারদ বাঁধা তারপর তাঁতের পিছন নারদের সাথে টানা সুতা বাঁধার পালা। সাধারণতঃ খোলা জায়গায়, বিশেষ করে টানা

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১১৪)
শ্রী নিখিলনাথ রায় এইরূপ অবস্থায় তাঁহার হৃদয় কিরূপ অশান্তিকর হইয়া উঠিয়াছিল, তাহা সহজে অনুমান করা যাইতে পারে। কিন্তু, একজন মাত্র

কিভাবে ঢাকাই মসলিন বোনা হতো ( পর্ব-৬)
শিবলী আহম্মেদ সুজন কতগুলি বাঁশের ফলা গোল করে বেঁধে নিয়ে তার ভিতরে একটি বাঁশের কঞ্চি লাগিয়ে দেওয়া হয; কঞ্চির এক

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১১৩)
শ্রী নিখিলনাথ রায় সিরাজ-জননী ওয়াট্স সাহেবের পত্নী ও পুত্রকন্তাদিগকে নিজ মহলে ৩৭ দিবস পর্যান্ত সযত্নে রক্ষা করেন। তাহার পর লুৎফ

কিভাবে ঢাকাই মসলিন বোনা হতো ( পর্ব-৫)
শিবলী আহম্মেদ সুজন অনুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে পরীক্ষা করে দেখেছেন যে মসলিনে ব্যবহৃত সুতার সবটুকু সমপরিমাণ মসৃণ ছিলনা, এবং ম্যানচেস্টারের কলে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-১১২)
শ্রী নিখিলনাথ রায় প্রসঙ্গক্রমে একটি কথা বলিয়া রাখি, লুৎফ উন্নেসা অথবা ফৈজী কেহই সিরাজের বিবাহিতা স্ত্রী নহেন। সিরাজের বিবাহিতা স্ত্রীর