০৫:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
ইতিহাস

হিউএনচাঙ (পর্ব-১১১)

বেদ, হেতুবিদ্যা, শব্দবিদ্যা, চিকিৎসাবিদ্যা, অথর্ব বেদ, সাংখ্য ও অন্য সমস্ত শাস্ত্রের গভীর আলোচনা করেন। হাজার জন আছেন, যাঁরা সূত্র ও

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৬)

কৃষিভিত্তিক অর্থনীতি এবং জীবিকা মায়া, ইনকা এবং আজতেক সমাজ দাঁড়িয়েছিল কৃষিভিত্তিক অর্থনীতির উপর। প্রাক্ খ্রিষ্টীয় যুগ থেকে দ্বাদশ হয়ে পঞ্চদশ,

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯৬)

ভগ্নাংশের ভাগঃ প্রথম আর্যভটের আর্যভটীয়তে যোগ বিয়োগ প্রভৃতি প্রাথমিক নিয়মগুলি না থাকলেও ভগ্নাংশের ভাগ সম্পর্কে প্রসঙ্গক্রমে উল্লিখিত আছে। আর্যভটীয়তে ত্রৈরাশিক

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩০৭)

দিনাজপুর ও পাটনা ব্যতীত নদীয়া হইতে মা লক্ষ টাকা উৎকোচ লওয়া হইয়াছিল বলিয়া ওয়ারেন হেষ্টিংস অভিযুক্ত হন। নদীয়ারাজের দানপত্রে সম্মতিদানের

হিউএনচাঙ (পর্ব-১১০)

প্রত্যেক সঙ্ঘারামের প্রাঙ্গণগুলির চতুর্দিকে ভিক্ষুদের বাসের জন্যে বহু কক্ষ আছে-সেগুলি সবই চারতলা, সব তালাতেই রঙীন কার্নিশে কীতিমুখ খোদাই করা; টকটকে

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৫)

বলগেম প্রথা মায়া এবং আজতেক উভয় সমাজেই বলগেম প্রথা চালু ছিল। মায়াদের ক্ষেত্রে বলগেম হয় আয়তক্ষেত্রের আকারে একটি মাঠে। এক্ষেত্রে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯৫)

অর্থাৎ “দুই ও একের সাতকে দুই ও একের তিন দিয়া গুণ করিলে কি হইবে এবং একের দুইকে একের তিন দিয়া

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩০৬)

যদিও এ সম্বন্ধে প্রমাণ হইয়াছিল যে, হেষ্টিংস তাহাদের নিকট হইতে ৪ লক্ষ টাকা গ্রহণ করিয়াছিলেন বটে, তথাপি দিনাজপুরের ন্যায় স্পষ্টতঃ

হিউএনচাঙ (পর্ব-১০৯)

এঁদের তুল্য  জ্ঞানী ও পুণ্যবান বিরল। এরা প্রত্যেকেই বহু প্রাঞ্জল ভাষ্য ও গ্রন্থ লিখে গিয়েছেন যা আজও পঠিত হয়। এক

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৪)

প্রস্তরলিপি লিখনচিত্র মায়া, আজতেক এবং ইনকাদের অপর একটি বৈশিষ্ট্যগত মিল-এর কেন্দ্র হল তাদের দেওয়ালচিত্র এবং প্রস্তরলিপি। মায়া এবং আজতেকদের লেখা