০৫:৪৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
ইতিহাস

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৮)

সেই দিক থেকে বলা অন্যায় হবে না যে আজ এবং এখন পর্যন্ত মেক্সিকো গুয়াতেমালা সহ পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে যে জনগোষ্ঠীর বাস

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯৮)

এ প্রসঙ্গে শ্রীধরাচার্য বলেছেন-ছেদাংশ বিপর্যাসে হরস্থ্য বিহিতে বিধিঃপূর্ব। মহাবীরাচার্য বলেছেন- “অংশীকৃত্যচ্ছেদং প্রমানরাশেতঃ ক্রিয়া গুণবত। প্রমিতফলেহণ্যহরঙ্গে বিচ্ছিদি বা সফল বচ্চ ভাগ

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩০৯)

কোম্পানীর ক্ষতি করিয়া যে গঙ্গাগোবিন্দ রাজস্বের অর্থও আত্মসাৎ করিয়াছিলেন, সেই গঙ্গাগোবিন্দের নিকট হইতে স্বয়ং গভর্ণর জেনারেল তাহা আদায়ের চেষ্টা করেন

হিউএনচাঙ (পর্ব-১১২)

এখানে যাঁরা থাকেন তাঁরা সকলেই স্বভাবতঃই গাম্ভীর্য ও সম্ভ্রম রক্ষণ করে থাকেন; সেই জন্যে এই সঙ্ঘারামের প্রতিষ্ঠা থেকে সাতশত বছরের

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৭)

আজতেক সমাজ ও সভ্যতা সম্পর্কে লক্ষ্যণীয় বৈশিষ্ট্যগুলি একনজরে আলোচিত হয়েছে এবং এই অনুসন্ধান থেকে আজতেক সমাজ ও সংস্কৃতির বিস্তৃতি সম্পর্কে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯৭)

অর্থাৎ কে দিয়ে ভাগ করতে হলে কে পরিবর্তিত কর এ’ তারপর  হবে। দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য বলেছেন: “ছেদং লবঞ্চ পরিবর্তহরস্থ্য শেষঃ কার্যোহথ

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩০৮)

যাহা হউক, হেষ্টিংস দুই এক স্থান ভিন্ন, অধিকাংশ স্থলেই যে গঙ্গাগোবিন্দের দ্বারা উৎকোচ গ্রহণ করিতেন, তাহার যথেষ্ট প্রমাণ আছে। যে

হিউএনচাঙ (পর্ব-১১১)

বেদ, হেতুবিদ্যা, শব্দবিদ্যা, চিকিৎসাবিদ্যা, অথর্ব বেদ, সাংখ্য ও অন্য সমস্ত শাস্ত্রের গভীর আলোচনা করেন। হাজার জন আছেন, যাঁরা সূত্র ও

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৬)

কৃষিভিত্তিক অর্থনীতি এবং জীবিকা মায়া, ইনকা এবং আজতেক সমাজ দাঁড়িয়েছিল কৃষিভিত্তিক অর্থনীতির উপর। প্রাক্ খ্রিষ্টীয় যুগ থেকে দ্বাদশ হয়ে পঞ্চদশ,

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯৬)

ভগ্নাংশের ভাগঃ প্রথম আর্যভটের আর্যভটীয়তে যোগ বিয়োগ প্রভৃতি প্রাথমিক নিয়মগুলি না থাকলেও ভগ্নাংশের ভাগ সম্পর্কে প্রসঙ্গক্রমে উল্লিখিত আছে। আর্যভটীয়তে ত্রৈরাশিক