১১:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫
সাহিত্য

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -০৮)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ অন্য কোনো মহাজনও চৌকিদারকে চাকরি দিতে রাজি হল না। এখানে-সেখানে অনেক হাঁটাহাঁটি করলেন তিনি, কিন্তু দেখাগেল

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ২৫)

ম্যাকসিম গোর্কী পঁয়ত্রিশ মাঝে মাঝে তাঁকে দেখে মনে হয়, তিনি যেন কোনো দূর দেশ থেকে এই সবে মাত্র ফিরে এসেছেন-সে

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -০৭)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ আচ্ছা, বাবা বলশেভিক কেন, খাঁটি বিপ্লবী এই ধরুন ‘এস-আর’ কিংবা নৈরাজ্যবাদীদের মতো নয় কেন? যেন, বাবা

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ২৪)

ম্যাকসিম গোর্কী চৌত্রিশ সম্ভবত বিশ্বাস করতে পারেও না। তখন সে ভাবে যে সে ওটাকে স্বপ্নে দেখেছে এবং বানায় নি। একজন

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -০৬)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ দাঁড়কাকের হাত দু-খানা লম্বা আর লিকলিকে। চা তৈরি করতে করতে অনবরত হড়হড় করে কথা বলতে থাকলেন

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ২৩)

ম্যাকসিম গোর্কী চৌত্রিশ আর এক দিগ্‌বলয় থেকে অপর দিব্বলয় পর্যন্ত এই বরফের মৃত মরুর মধ্য দিয়ে চ’লে গেছে হল্লে ফিতের

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৯৪)

সন্ন্যাসী ঠাকুর মেয়েটি হাসিয়া বলিল, “তুমি যে আমার ছেলে বাবা! ছেলের জন্য মা এত কিছু করিবে না তো কে করিবে?”

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -০৫)

আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ এদিকে বক্তারা একের পর এক মণ্ড দখল করে বলে চলেছেন। ধরা গলায়, বসে-যাওয়া গলায় বলে চলেছেন

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ২২)

ম্যাকসিম গোর্কী চৌত্রিশ “জীবনে সবচেয়ে কী ভয়ংকর স্বপ্ন তুমি দেখেছ বলো তো?” টলস্টয় আমাকে প্রশ্ন করলেন। স্বপ্ন আমি কদাচিৎ দেখি,

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৯৩)

সন্ন্যাসী ঠাকুর ইহার পরে যখনই অবসর পাইয়াছি দিদির সঙ্গে দেখা করিয়াছি। দিদি আমাকে কোনোদিনই কিছু-না-কিছু না খাওয়াইয়া ছাড়েন নাই। আমি