১১:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১০২)

সন্ন্যাসী ঠাকুর আম পাড়িয়া আনিলাম। লোহার বল্টুর সেই শিবের সামনে আমার চৌর্যবৃত্তি-আহরিত আমগুলি টানাইয়া ভোগ দিলাম। লোহার ঠাকুর এজন্য কোনোই

ক্ষমা করে দিও প্রভু

ক্ষমা করে দিও প্রভু স্বদেশ রায় তোমার গৈরিক বরনের ওপর ওরা গভীর কালো দাগ দিয়ে দিতে চায়। তুমি ওদের ক্ষমা

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৪০)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি এর আগে এমন তিক্ত হতাশায়, এমন সান্ত্বনাহীন কান্নায় আমি কোনোদিন কাঁদি নি। জানি না, আমি তাঁকে

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -২০)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ বাস্স্কাকভ তখন বলে চলেছে, ‘যুদ্ধজয়ের পর শান্তি? তা, কথাটা শুনতে মন্দ লয় কিন্তু। আমরা কনস্টানতিনোপ্ল্ জিতে

ভালোবাসার সকাল-বিকেল

মণীশ রায় প্রথম প্রথম হাসি পেতো খুব। কাতুকুতু লাগার মতন হাসতে হাসতে রতন গড়িয়ে পড়তো মজুর শরীরে। হাসতে হাসতেই এই

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৩৯)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি পাথরগুলো ছিল প্রকাণ্ড, ফাটল ধরা, গায়ে তাদের সামুদ্রিক শ্যাওলার গন্ধ: জোয়ার এসেছিল, তাই। তাঁকে দেখে আমার

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -১৯)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ভালো কথা। এখন তোমরা বাড়ি যেয়ে লিজের লিজের পুজিপাটা গুনে দ্যাখো, জমি কেনার মতো যথেষ্ট সম্বল

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৩৮)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি কথা ক’টি তীরের মতো গিয়ে পৌঁছলো আমার অন্তরে, আমি রোষে ক্ষোভে যন্ত্রণায় আকুল হ’য়ে কেঁদে উঠলাম।

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -১৮)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ গোড়ায়, শুরু করার আগে, ও সময় নিতে লাগল। প্রথমে একবার নির্বিকারভাবে গাড়ির চতুর্দিকে জটলা-পাকিয়ে-দাঁড়ানো ‘এস-আর’-দের দিকে

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -১৭)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ তখনও বাস্স্কাকভ পাইপ টেনে চলেছে। টানা-টানা সর্-সরু চোখদুটো কচকে মুখখানাকে এমন নিপট ভালোমানুষের মতো করে রেখেছে