
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১১৯)
ফরিদপুর জেলা স্কুলে ভালো করিয়া ইংরেজি বই পড়িবার জন্য আমার খুবই ইচ্ছা হইত। অর্থ-পুস্তক দেখিয়া ইংরেজি পড়া তৈরি করতাম। সেই

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৩৭)
আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ বেতের টুকরিটা ঘাড় য়ে থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই মাওজারটা সঙ্গে করে নিয়ে খ্যান মিমাতিাহলেরে তাহলে নিশ্চয়ই কিছুক্ষণের

আমি সত্য জানি
আমি সত্য জানি মারিনা টসভেটাইভা (১৮৯২ – ১৯৪১) সেই সত্য জানি আমি – আর কোন নতুন সত্য নয়! পৃথিবীর প্রান্ত থেকে প্রান্তে মানুষের সংগ্রামের নেই প্রয়োজন । বরং সন্ধ্যা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১১৮)
ফরিদপুর জেলা স্কুলে গনি মিঞা সাহেব অনড়। তিনি বলিলেন, “ম্যাজিস্ট্রেট সাহেব ছয়টি মুসলমান ছাত্রকেই ভর্তি করিতে আদেশ দিয়াছেন। আপনার যদি

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৩৬)
আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ আমার কথা মা এভাবে মেনে নেয়ায় অবাক হলুম। এটা মোটেই মা-র স্বভাবে ছিল না। এমনিতে আমার

গাড়ল – আবু ইসহাক
আবু ইসহাক কোনো এক বইয়ে ইলিয়াস পড়েছিলেন: পাঠানদের কিছু আছে ঘড়েল আর বেশির ভাগই গাড়ল। তিনি ধুরন্ধর পাঠানও দেখেছেন আবার

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৫৬)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি তিনি একবার বললেন: শিল্পে ভাঙন বলে কোনো জিনিষ নেই। ইটালিয়ান লসো এই কথাটির উদ্ভাবন করেন। তাঁর

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১১৭)
ফরিদপুর জেলা স্কুলে আমি যখন ফরিদপুর হিতৈষী স্কুলের চতুর্থ শ্রেণী হইতে পঞ্চম শ্রেণীতে উঠিলাম, আমার পিতা আমাকে ফরিদপুর জেলা স্কুলে

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৩৫)
আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ‘না, দেব না,’ মা-র চোখের দিকে না তাকিয়ে একগুয়ের মতো বললুম, ‘ওটা বাবার জিনিস।’ ‘তো হয়েছেটা

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৫৫)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি আমি মন্তব্য করলাম, যতোক্ষণ আমরা আমাদের এই মানবরূপী অপরিহার্য “সহযাত্রীদের” সংকীর্ণ গণ্ডীর মধ্যে বাস করবো, ততোক্ষণ