১০:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৩৫)

ধীরেনদের বাসায় পুলিশ ইন্সপেক্টরেরা কাহারও বিরুদ্ধে মিথ্যা মোকদ্দমা সাজাইয়া আনিলে তাহার প্রতি তিনি মারমুখী হইতেন। একবার এক ইন্সপেক্টর কোনো মামলায়

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৩৪)

ধীরেনদের বাসায় পরদিন হইতে রোগিণীর যাহা যাহা কাজ-ঔষধ খাওয়ানো, মাথা ধোয়ানো সবকিছু আমার উপর পড়িল। সকালে ঠাকুর বাটি ভরিয়া বার্লি

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৩৩)

ধীরেনদের বাসায় এই ভদ্রমহিলা ছিলেন কলিকাতার মেয়ে। তাঁর দেশে হয়তো মুচি মোছলমান কথাটি একসঙ্গে ব্যবহৃত হইত। সেই অভ্যাসমতোই তিনি উহা

আমরা আলাদা হই না

হান কাং জেজু দ্বীপে প্রায় সকল দর্শক বিমানের মাধ্যমে পৌঁছান। রানওয়েতে অবতরণ করার সময়, কৃষ্ণবর্ণ বাসাল্ট পাথরের ধারে সমুদ্র ফেনা তৈরি

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৩২)

ধীরেনদের বাসায় এই সুন্দর মেয়েটির অসুখে তাহার ভাই-বোন মাতা-পিতা কেহই সেবা করিতে আসিল না। তাহারা কেহ রোগীর সেবা করিতেও জানিত

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫৯)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ কিন্তু আমি তখন বাইরে বেরিয়ে পড়েছি। ঘোড়সওয়ার সৈনিকের ঘোড়া যেমন জোর কদমে ছোটে, তেমনই কাদামাখা রাস্তা

ভয় করলেই ভয়

ভয় করলেই ভয় নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী  ভয় করলেই ভয় – নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী চলো, বেরিয়ে পড়ি। আকাশ এখন ক্রমেই আরও রেগে যাচ্ছে।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৩১)

ধীরেনদের বাসায় মা সংসারের খরচ হইতে বাঁচাইয়া অনেক টাকা জমাইয়াছিলেন। কিন্তু তিনি খুবই সরলপ্রাণা মহিলা ছিলেন। কেহ আসিয়া মা বলিয়া

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৩০)

ধীরেনদের বাসায় ধীরেনদের বাড়িতে বাংলা বই-এর খুব ভালো একটি লাইব্রেরি ছিল। এখানে হিতবাদী প্রকাশিত একখানা রবীন্দ্র গ্রন্থাবলী ছিল। পড়ার অবসরে

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫৮)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ‘তুমি? এখানে কী করতে?’ হঠাৎ লক্ষ্য করলুম জনতা উত্তেজিত হয়ে উঠেছে। চত্বরের ওপরের আকাশে একটা জোর