
রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -২৭)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ মাখোরকা তামাকের সেই চিরাচরিত টুকরো-জড়ানো কালো দাড়ি বারকয়েক নাড়লেন দাঁড়কাক। ‘সেইখানেই মুশকিল হয়েছে, ইয়ার। ক্লাবে তো

আলামত
আবু ইসহাক বারো শ’ মাইলের ব্যবধানে অবস্থিত দুটি ভূখণ্ড নিয়ে ১৯৪৭ সালের ১৪ অগাস্ট যে পাকিস্তান রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়েছিল তা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১০৮)
সন্ন্যাসী ঠাকুর সুতরাং সেই মিষ্টি খাইতে বসিলাম। নারকেলের পুর দেওয়া পুলিপিঠা, খাঁটি ঘিয়ের ভাজা সরপুরী, সন্দেশ, পানতোয়া। প্রথমে দু’একটা যখন

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -২৬)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ স্টেশনের বাইরের গেটের দিকে এগিয়ে চললুম আমি, গাদা-গাদা বাক্স, ট্রাঙ্ক আর বস্তার পাশ কাটিয়ে। দেখতে-দেখতে চললুম,

আগুনে ঝলসানো
আগুনে ঝলসানো স্বদেশ রায় ছেলেটি ও মেয়েটি কে কাকে বেশি ভালোবাসে এই নিয়ে ওদের মধ্যে ছিলো তুমল ঝগড়া। ওদের ঝগড়াগুলো

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৪৬)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি কথাগুলো এমন সহজে স্ফূর্ত হোলো এবং তাঁর সৌন্দর্য-বোধের আনন্দটা এতোই অকপট ছিল যে, তখন, সেই মুহূর্তে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১০৭)
সন্ন্যাসী ঠাকুর এতদিন সন্ন্যাসী ঠাকুর আমাদের গ্রামে ছিলেন বলিয়া যখন-তখন তাঁহার সঙ্গে আসিয়া দেখা করিতাম। স্কুলের পড়া নিয়মিত না করিলেও

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -২৫)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ ‘এই! বরিস! এই যে, আমরা এখানে!’ ‘কী রে, কেমন? জায়গাটায়গা পেয়েছিস?’ ‘মন্দ-না। বাবা বসেছে আমাদের মালপত্রের

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৪৫)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি “ভাষাটাকে তিনি জানতেন আশ্চর্য রকম ভালো ক’রে; এমন কি মারপ্যাঁচগুলোও। অদ্ভুত যে তাঁকে তোমার ভালো লাগে;

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১০৬)
সন্ন্যাসী ঠাকুর খুব ধরিয়া পড়িলে সন্ন্যাসী ঠাকুর অসুখে-বিসুখে রোগীদিগকে নানা গাছ-গাছড়ার ঔষধ বলিয়া দিতেন। তাঁহার নিকট হাতের লেখা একখানা খাতা