০৪:০৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৩১) বিরল মাটির দখলে চীনের জয়যাত্রা ও পরিবেশের চড়া খেসারত বিশ্বব্যাপী প্রতিক্রিয়ার মধ্যেও কেন চীনের রেয়ার আর্থ আধিপত্য অটুট জৈবজ্বালানি বিধিমালা ও ভূরাজনৈতিক ঝাঁকুনিতে পাম ওয়েল বাজার কৃষকের স্ত্রীর পরিচয়ের ঊর্ধ্বে: লিঙ্গভিত্তিক পরিসর উন্মোচন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দরকষাকষিতে ব্যর্থতার অভিযোগ, আলোচকদের যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন হিউএনচাঙ (পর্ব-১৪২) ট্রাম্পের শুল্ক চিঠি এশিয়াকে ১ আগস্টের মধ্যে চুক্তি করতে চাপ দিচ্ছে ট্রাম্পের নতুন শুল্কে এশীয় মুদ্রার অবনতি, শেয়ারবাজারে মৃদু পরিবর্তন সেনাপ্রধানের সাথে তুরস্কের ডিফেন্স ইন্ডাস্ট্রিজ এর মান্যবর সেক্রেটারি’র সৌজন্য সাক্ষাৎ
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০৬)

নজরুল এই বলিয়া খালা-আম্মা কাঁদিতে লাগিলেন। আমি বলিলাম, “খালা-আম্মা। কাঁদবেন না। একদিন সত্য উদঘাটিত হবেই।” খালা-আম্মা আমার হাত ধরিয়া টানিয়া

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১৫)

হৈরব ও ভৈরব ‘আমারেনি হে কামলা ঠাউরাইছে-‘ ভৈরব আহত গলায় বলে, ‘আমাগোর কুনো ইজ্জত নাই!’ ‘ই-রে, কিনা ইজ্জতখান! আইছে একখান

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০৫)

নজরুল আমাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকরূপে দেখিয়া কবি কত সুখী হইলেন। তিনি আমার কানে কানে বলিলেন, “মায়েরা ছেলেদের প্রতি যে স্নেহ-মমতা ধারণ

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১৪)

হৈরব ও ভৈরব ‘কইকি, বিষয়-সম্পত্তি বেইচ্চালাও-‘ হৈরব বলে, ‘রইছে তো যেমুন এই ভিটিবাড়িটুকুন আর দেড়কানি জমি-‘ ‘লাগলে ট্যাকা লও’ ‘ঘরবাড়ি

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০৪)

নজরুল নজরুলের আগমনের পর হইতে গ্রামোফোন কোম্পানি আরও নূতন নূতন রচনাকারীর সন্ধানে ছুটিল, নূতন নূতন সুর-সংযোজনাকারের খোঁজে বাহির হইল। নজরুলের

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১৩)

হৈরব ও ভৈরব বছর বছর ইন্ডিয়ায় বেড়ানোর শখ পুরোদস্তুর মিটে গেছে, এখন তার হাতটান, অকালবৃষ্টিতে ভুষ্টিনাশ হয়ে গেছে আলুর। অল্প-বিস্তর

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০৩)

নজরুল কবি আমাকে সঙ্গে লইয়া চলিলেন তাঁর প্রকাশকের দোকানে। পথে আসিয়া কবি ট্যাক্সি ডাকিলেন। কলেজ স্ট্রীটের কাছে আসিয়া আমাকে ট্যাক্সিতে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৭০)

সপ্তম পরিচ্ছেদ আহত লোকদের বয়ে আমরা চালাঘরটায় নিয়ে গেলুম। ‘ওদের খিদে পেয়েচে কী?’ মৌমাছি-পালক জানতে চাইলেন। ‘তাইলে, ওদের মাথার নিচে

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১২)

হৈরব ও ভৈরব প্রথমে অকারণে নাক ঝাড়ে, তারপর গরুর মতো বড় বড় চোখে তাকায় হৈরব; রোগে রোগে আর বয়েসের ভারে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০২)

নজরুল বাঁশঝাড়ের যে স্থানটিতে কবির বসিবার আসন পাতিয়া দিয়াছিলাম সেই স্থান শূন্য পড়িয়া রহিল। চরের বাতাস আছাড়িবিছাড়ি করিয়া কাঁদিতে লাগিল।