
রণক্ষেত্রে (পর্ব-৮৫)
অষ্টম পরিচ্ছেদ এর প্রায় মিনিট দশেক পরে আমরা যে-ঝোপের মধ্যে লুকিয়ে পড়েছিলুম তার পাশ দিয়ে চারজন ঘোড়সওয়ার ঘোড়া ছুটিয়ে বেরিয়ে

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৪২)
অচল সিকি ‘এই যে আমার কোনো বাচ্চাকাচ্চা হচ্ছে না, ভেতরে ভেতরে তুমি নিশ্চয়ই- বাধা দিয়ে এনামুল বললে, ‘ব্যস্ ব্যস্ ব্যস্’

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৮৪)
অষ্টম পরিচ্ছেদ ‘না-না, ও নিয়ে ব্যস্ত হয়ো না,’ বৃদ্ধও জিদ ধরে বলতে লাগল। আর হাঁকুপাঁকু করে গেলাসটা ঠেলে সরিয়ে দিতে

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৪১)
অচল সিকি এনামুল উঠে দাঁড়িয়ে বললে, ‘নানামিয়া তাহলে চলি, আবার যদি আসি তাহলে, নিশ্চয়ই এখানে চা খাবো-‘ ‘আল্লা ভরসা-‘ হাঁটতে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৮৩)
অষ্টম পরিচ্ছেদ গৃহকর্তা এক সময়ে পাশের ঘরে গেল। এ-ঘর থেকে আমরা দেরাজের টানা খোলার আওয়াজ পেলুম। ‘মজার বুড়ো,’ ফিসফিস করে

‘ইফ ইউ লাভ ইট, লেট ইট কিল ইউ’ – হানাহ পিটার্ড
প্রাক্তন স্বামী, একজন বেঈমান বন্ধু ও একদল লেখক: একটি সম্পর্ক থেকে উপন্যাসে রূপান্তর সাহিত্যিক কলহের সবচেয়ে মজার দিকটি তুলে ধরেছেন মার্কিন

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৪০)
অচল সিকি এনামুল জেবুন্নেসার কানে প্রায় মুখ দিয়ে বললে, ‘বিস্কুট খাওয়া যাক, কি বলো?’ ‘একদম বাজে।’ ‘বাজে মানে জানো, এর

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৩৯)
অচল সিকি যে মেয়েটা মরেছে, সে দিকের-ও কেউ নেই। মেয়েটার বিয়ে হয়েছিল আট বছর বয়সে। বারো বছরে পড়তে না পড়তে

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৩৮)
অচল সিকি এনামুল বললে, ‘একগ্লাস ঠাণ্ডা পানি হবে নানামিয়া?’ এতোক্ষণ লক্ষ্য করেনি বলে চমকে উঠলো বুড়ো। ‘বহেন বাপ বহেন, পানি

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৩৭)
অচল সিকি এদিককার রাস্তাগুলো জনপ্রাণীশূন্য। এখানে সেখানে দু’একটা শালশিমুল দম বন্ধ করে থমকে দাঁড়িয়ে আছে। মাঝে মাঝে এক একটা মিলিটারি