
প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৩০)
অচল সিকি জেবুন্নেসা বললে, ‘সেসব গুলিয়ে গেছে। সেসব কথা মনে পড়লে এখন লজ্জা পাই। বুদ্ধি লোপ পাওয়া মুহূর্তগুলো বড়ো সাংঘাতিক,

পোড়া আত্মজা
পোড়া আত্মজা মাঠের পর মাঠ পুড়ে যাচ্ছে আগুনে- যে আগুন চিনি না কেউ ফসল শুধু নয়, পুড়ছে মাটি- মাটি আমার কে? তার

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-২৯)
অচল সিকি গেট পার হয়ে লোকটা পেছনে পেছনে এগিয়ে এলো। বললে, ‘গতকাল আমেরিকার বার্বোন সাহেব খুশি হয়ে পাঁচ টাকা বখশিশ

দুধে-ভাতের সন্তান
মন্মথপুরের হোসনে আরাকে এখন আর চেনা যায় না। এ প্রসঙ্গ এলে এলাকার অলস ও অকর্মণ্য লোকজন আজকাল চায়ে চুমুক দিয়ে

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-২৮)
অচল সিকি গেট পার হয়ে লোকটা পেছনে পেছনে এগিয়ে এলো। বললে, ‘গতকাল আমেরিকার বার্বোন সাহেব খুশি হয়ে পাঁচ টাকা বখশিশ

সোনালি কাবিন ১ – ১৪ কবিতা
১. সোনার দিনার নেই, দেনমোহর চেয়ো না হরিণী যদি নাও, দিতে পারি কাবিনবিহীন হাত দু’টি, আত্মবিক্রয়ের স্বর্ণ কোনকালে সঞ্চয় করিনি

মগজ ধোলাই
সত্যজিৎ-এর যন্ত্র-মন্ত্র ঘর, মগজ ধোলাই-যন্ত্র আবিষ্কারে সফল হয়— অথচ যন্ত্রটা বিগড়ে গেল শেষে— মগজ ধোলাই হলো কেবল হীরক রাজার— জনগণ ঠিকই

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-২৭)
জোনাকি বলতেন, আর হই ক’রে কাঁদতেন। কাঁদতেও ভালো লাগতো। মনে হতো কতোদিন এমন করে কান্না আসেনি, ক-তো-দি-ন, কতোকাল। সবুজ থালার

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-২৬)
জোনাকি মাঝেমাঝে মাথায় একটা গামছা ফেলে বাঁশগাঁও থেকে মাইলখানেক পথ ভেঙে দড়িকান্দা পার হয়ে মেঘনার পাড়ে চলে যেতেন, ঘণ্টার পর

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৮২)
অষ্টম পরিচ্ছেদ বৃদ্ধ এবার একটা তার দিয়ে বোটুকা-গন্ধ-ছড়ানো পাইপের মুখটা খোঁচাতে লাগল। তারপর একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলল। ‘সে তো বটেই, ভালো