০৪:৫৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
সাহিত্য

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪৬)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ সন্ন্যাসী ছাড়া কাছাকাছি কয়েকজন চাষী মেয়েও বসে ছিলেন। তাঁদের সঙ্গে ছিল দুধের খালি পাত্র কয়েকটা। আর

অপরিশোধ্য ঋণ

আবু ইসহাক আমার সাহিত্য-জীবনের অনেকেই আমার হিতৈষী ছিলেন। আমি তাঁদের কাছে ঋণী। সাহিত্যের সিঁড়িতে পা রাখার সময়ে যাঁরা উৎসাহ ও

প্রাণ – স্বদেশ রায়

প্রাণ স্বদেশ রায় মধ্য দুপুর। নিস্তব্দ এলাকা। উষ্ণ বাতাস। লেক ভর জল। কয়েকটি সরু ঢেউ। বাসিন্দাহীন বাড়ি। কাঁঠাল গাছের চাউনি।

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৬০)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি কারণ, তায় পেছনে ছিল একটি বৃদ্ধের উচ্চাশা, বাসনা যে সবাই তার মতো ভাববে। অবশ্য আমি ভাবি,

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪৫)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ ‘কিসের?’ অন্যমনস্কভাবে আমি বললুম। ‘পঞ্চাশ কোপেক যোগাড়ের অনেক চেষ্টা করলাম। সিমন কোতিলকিন- ওই-যে আমাদেরই দলের নোক

স্মৃতিস্তম্ভ

স্মৃতিস্তম্ভ আলাউদ্দিন আল আজাদ   স্মৃতির মিনার ভেঙেছে তোমার ? ভয় কি বন্ধু, আমরা এখনো চারকোটি পরিবার খাড়া রয়েছি তো ! যে-ভিত কখনো

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৫৯)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি মনে হয়, তুমি একটি অদ্ভুত প্রাণী, যেন পরিণত বয়সেই তুমি জন্মলাভ করেছিলে। তোমার অনেক চিন্তার মধ্যে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২৫)

ফরিদপুর জেলা স্কুলে পরদিন সমস্ত ক্লাসের সামনে তিনি বলিলেন, “এই ছেলেটি সাধুর শিষ্য। আমরাও তাহাকে সাধু বলিয়া জানিতাম। তোমরা শুনিয়া

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪৪)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ ‘কার? আমার?’ বলেই ছেলেটা জলে-ভেসে যাওয়া একটা চেলাকাঠের ঠিক মধ্যিখানে নিখুঁতভাবে থুথু ফেললে। ‘আমাদের কমিটির ইস্তেহার

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৫৮)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি তিনি নীরব হলেন। তারপর চারিদিকে একবার তাকিয়ে কতকটা ফিসফিস ক’রেই বললেন, “হ্যাঁ, হ্যাঁ, ভয়ানক। তুমি কি