
রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫৭)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ দেখলুম, দাঁড়কাক বক্তৃতা শেষ করার মুখে একটা হাত তুলে গলা চড়িয়েছেন। আমি চে’চিয়ে ডাকলুম: “সেমিওন ইভানোভিচ!

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫৬)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ জারের কাছে অমনধারা বিচার তো আমাদের দেশের নোক হামেশাই পেয়ে এসেছে, ও আমাদের গা-সহা হয়ে গিইছিল।

বসন্তের রুপ মাধুর্য ও প্রশস্তি
এস ডি সুব্রত বসন্ত রঙের ঋতু, বসন্ত প্রতিবাদের ঋতু। বসন্ত কখনো প্রেমের কখনো বিরহের । বসন্তের আগমনে প্রকৃতি তার জীর্ণতা

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫৫)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ‘ইস, ভারি, ওদের জমায়েতে যেতে বয়ে গেছে আমার!’ নিজের মনে বললেন মামা। মামা বিছানায় শুয়ে ঘুমনো

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫৪)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ‘তোর বাবা সম্বন্ধে আমি মন্দ কথা বলতে চাই নে। তবে ও যা করেছিল, কী জানি বাবা,

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫৩)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ বুড়োর মুখটা কোনো কারণে কেমন যেন গম্ভীর হয়ে গেল। নিঃশব্দে পাইপ টানতে টানতে হাঁটতে লাগলেন উনি।

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫২)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ সুদূর অচিন দেশের যে-মোহিনী মায়া মেইন রীডের গ্রন্থাবলীর তরুণ পাঠকপাঠিকার মন ভোলাত তার চেয়ে পাগল-করা সৌন্দর্যে’র

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫১)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ একজন বুড়ো লোক একসময় জমিটার ধারে বিজ্ঞাপনের বোর্ডটার কাছে এসে দাঁড়ালেন। ওঁর হাতে ছিল একটা বাতি,

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫০)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ বাড়িটা ছাড়িয়ে এসে মোড় ফিরেই খোয়াপাথরের একটা স্তূপের কাছে দাঁড়িয়ে পড়লুম। খবরটা শুনে আমার বুদ্ধিসুদ্ধি লোপ

ষোলশহর রেল স্টেশন ও চট্টগ্রামে শেষ রাত (শেষ-পর্ব)
দিলরুবা আহমেদ আমার স্কুল কলেজ ভার্সিটির অধিকাংশ বান্ধবীরাই এখন হয় দেশের বাহিরে থাকে বা ঢাকাবাসী অথবা সংসারবাসী। সংসারের যাঁতাকল থেকে