০৯:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫
হিউএনচাঙ (পর্ব-১৩৩) কলম্বিয়ার সংবিধান পরিবর্তনের উদ্যোগ সাকিব ও মাশরাফি ছাড়া পারফরম্যান্স, শ্রীলঙ্কা টেস্ট সিরিজের পর পথ কি? রাষ্ট্রে কখন ও কেন সংখ্যালঘুরা সংগঠিত ধর্ষণের শিকার হয় গ্রামীণ গর্ভবতী নারীদের আয়রন ঘাটতি: অর্ধেকের বেশি রক্তস্বল্পতায় আরব আমিরাত, মরুভূমি শহরে ৪৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা মুরাদনগরে সংখ্যালঘু নারী ধর্ষণ: ‘এরপর সরকার ক্ষমতায় থাকার যোগ্য নয়’—জাপা চেয়ারম্যান ইরান ও পাকিস্তান থেকে আফগানদের গণনির্বাসনে উদ্বেগ স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পণ্যে নতুন নিষেধাজ্ঞা ভারতের, প্রভাব কেমন হবে ইরানে চীনা বিনিয়োগ অনিশ্চিত, তবু মধ্যপ্রাচ্যের আহ্বান অটুট
সাহিত্য

এই গ্রীষ্মে যে বইগুলো হাতে নিন

জীবনী ও স্মৃতিকথা Buckley — Sam Tanenhaus বিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে যুক্তরাষ্ট্রের রক্ষণশীল রাজনীতিকে প্রাণ ফিরিয়ে দেন উইলিয়াম বাকলি। বাছবিচারহীন তর্কপ্রিয়তা

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১৬)

হৈরব ও ভৈরব মাঠঘাট চড়বড় ক’রে বাজতে থাকে। হাওয়ার গায়ে এতোক্ষণ যে ভ্যাপসা গরমের ঝাঁঝ লেগে ছিলো ধীরে ধীরে তা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০৬)

নজরুল এই বলিয়া খালা-আম্মা কাঁদিতে লাগিলেন। আমি বলিলাম, “খালা-আম্মা। কাঁদবেন না। একদিন সত্য উদঘাটিত হবেই।” খালা-আম্মা আমার হাত ধরিয়া টানিয়া

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১৫)

হৈরব ও ভৈরব ‘আমারেনি হে কামলা ঠাউরাইছে-‘ ভৈরব আহত গলায় বলে, ‘আমাগোর কুনো ইজ্জত নাই!’ ‘ই-রে, কিনা ইজ্জতখান! আইছে একখান

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০৫)

নজরুল আমাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকরূপে দেখিয়া কবি কত সুখী হইলেন। তিনি আমার কানে কানে বলিলেন, “মায়েরা ছেলেদের প্রতি যে স্নেহ-মমতা ধারণ

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১৪)

হৈরব ও ভৈরব ‘কইকি, বিষয়-সম্পত্তি বেইচ্চালাও-‘ হৈরব বলে, ‘রইছে তো যেমুন এই ভিটিবাড়িটুকুন আর দেড়কানি জমি-‘ ‘লাগলে ট্যাকা লও’ ‘ঘরবাড়ি

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০৪)

নজরুল নজরুলের আগমনের পর হইতে গ্রামোফোন কোম্পানি আরও নূতন নূতন রচনাকারীর সন্ধানে ছুটিল, নূতন নূতন সুর-সংযোজনাকারের খোঁজে বাহির হইল। নজরুলের

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১৩)

হৈরব ও ভৈরব বছর বছর ইন্ডিয়ায় বেড়ানোর শখ পুরোদস্তুর মিটে গেছে, এখন তার হাতটান, অকালবৃষ্টিতে ভুষ্টিনাশ হয়ে গেছে আলুর। অল্প-বিস্তর

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০৩)

নজরুল কবি আমাকে সঙ্গে লইয়া চলিলেন তাঁর প্রকাশকের দোকানে। পথে আসিয়া কবি ট্যাক্সি ডাকিলেন। কলেজ স্ট্রীটের কাছে আসিয়া আমাকে ট্যাক্সিতে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৭০)

সপ্তম পরিচ্ছেদ আহত লোকদের বয়ে আমরা চালাঘরটায় নিয়ে গেলুম। ‘ওদের খিদে পেয়েচে কী?’ মৌমাছি-পালক জানতে চাইলেন। ‘তাইলে, ওদের মাথার নিচে