১১:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫
রহস্যময় রাতের যাত্রা: এক রোমাঞ্চকর রাত বান্দরবানে সোমেশ্বরী নদী: পাহাড়ি ঢল, পাথরের খনি ও পর্যটনের সম্ভাবনা কপিল দেবের মতো নন জাদেজা: সিধুর কঠোর সমালোচনা রণক্ষেত্রে (পর্ব-৮৮) নিউ ইয়র্ক টাইমস প্রতিবেদন: বাংলাদেশে হামলায় বিদেশিদের লক্ষ্য করেছিল আইএস কে-পপের স্টাইল আইকন: ছোট্ট এক চুলের স্টাইলেই ভাইরাল এস্পার উইন্টার মার্বেল বিড়াল — দুর্লভ রহস্যের ছায়া উপকূলে নিরাপদ পানির প্রাপ্যতা ও জলবায়ু সহনশীলতা বাড়াতে ডেনমার্কের সহায়তায় ব্র্যাকের ‘রেইন ফর লাইফ’ ২০২৪ এ বিজয়ী প্রতিচ্ছবি ‘সমন্বয়ক’ ২০২৫ সালে ‘সমন্বয়ক’ শব্দটি ঘৃণার প্রতীক কেন ? ফরিদপুরের মুড়ি: ঐতিহ্যের খাস প্রসাদ ও বিশেষ চালের গল্প
সাহিত্য

রবীন্দ্রসঙ্গীত

রবীন্দ্রসঙ্গীত স্বদেশ রায় রবীন্দ্রসঙ্গীত! তুমি রাজপথে আমার বোনের কন্ঠে  হয়েছিলে তুমুল স্বাধিকারের শ্লোগান! যা বসন্তের পাতা ঝরা দিনকে করেছিলো উম্মাদ এক লাল

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২৩)

ফরিদপুর জেলা স্কুলে প্রায়ই মাস্টার মহাশয়ের বাড়ি যাইতাম। বই-এর নাম অনুসারে ফুলের মতো ফুটফুটে তাঁহার দু’টি মেয়ের নাম রাখিয়াছিলেন উমা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২২)

ফরিদপুর জেলা স্কুলে বিকাল হইলে তাঁহার সঙ্গে মাঠে বেড়াইতে বাহির হইতাম। আলীপুরের মোড়ে ছোট গাঙের তীরে বসিয়া দুইজনে অস্তগামী সূর্যের

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৩৯)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ‘কু-উ-উ-উ!’ ডিসট্যান্ট সিগন্যালের বাড়িয়ে দেয়া হাতটাকে বন্ধুর মতো যেন ধরতে আসছে, এমনিভাবে আনন্দে আবার বাঁশি বাজিয়ে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২১)

ফরিদপুর জেলা স্কুলে পঞ্চম শ্রেণীতে পড়িতে বিধুভূষণ ভট্টাচার্য নামে আমাদের ক্লাসে একজন নতুন শিক্ষক আসিলেন। তিনি এত সুন্দর করিয়া পড়াইতেন।

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৩৮)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ একেবারে বনের ধারে এসে তবে দম নেবার জন্যে দাঁড়ালুম। জোরে জোরে নিশ্বাস নিতে-নিতে এক জায়গায় জড়-করা

শহর – উইলিয়াম রোজ বেনেট

শহর  উইলিয়াম রোজ বেনেট আমি শহরের গান চেয়েছিলাম অথচ শহর  আজ  শূন্য পাথরের সিম্ফনি, অদ্ভুত যার চোখ অনুসন্ধানের আলোয় গর্জনকারী সব কারখানা দেবতা এখানে কত নীরবে পিষে পড়ন্ত প্রবাহ, বহু রঙের জোয়ার।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২০)

ফরিদপুর জেলা স্কুলে এবার হইতে ক্লাসে ধীরেন আমার সঙ্গে আরও মিশিতে লাগিল। আমার পড়াশুনা দেখাইয়া দিতে লাগিল। আমি শিক্ষকের কোনো

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১১৯)

ফরিদপুর জেলা স্কুলে ভালো করিয়া ইংরেজি বই পড়িবার জন্য আমার খুবই ইচ্ছা হইত। অর্থ-পুস্তক দেখিয়া ইংরেজি পড়া তৈরি করতাম। সেই

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৩৭)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ বেতের টুকরিটা ঘাড় য়ে থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই মাওজারটা সঙ্গে করে নিয়ে খ্যান মিমাতিাহলেরে তাহলে নিশ্চয়ই কিছুক্ষণের