০১:৩১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫
জাপানের উচ্চকক্ষ নির্বাচন: ৫টি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় অপূরণীয় ক্ষতি: লিভারপুল তারকা ডিয়োগো জোটার সড়ক দুর্ঘটনায় মর্মান্তিক মৃত্যু রুবিওর ছোট হয়ে যাওয়া জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ অপারেশন সিন্দুর: চার দিনের সংঘাতে ভারতের তিন প্রতিপক্ষ হিউএনচাঙ (পর্ব-১৩৯) আমেরিকার সঙ্গে শুল্ক নিয়ে শেষ মুহূর্তের চাপ মানবে ভারত, দেখবে নিজস্ব স্বার্থ একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনারের মৃত্যু কর্ণফুলী নদী: দুই শতকের ইতিহাস, জীববৈচিত্র্য ও ভবিষ্যতের টানেলে স্বপ্ন বাংলাদেশি শ্রমিক নিয়ে গড়া আইএসের নেটওয়ার্ক ভেঙে দেওয়ার দাবি মালয়েশিয়ার পুলিশের হোটেলে হামলা ও নারীদের হেনস্তার ভিডিও ভাইরালের পর যুবদল নেতা বহিষ্কার, কী জানা যাচ্ছে
সাহিত্য

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২৮)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ফেদিয়ার দিকে মাথাটা ঘুরিয়ে ওকে হাতের ঘুসি দেখিয়ে শেবালভ বললেন, ‘কেমন করি আবার? না-ছাঁয়ে। তোমারে চিনি

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬৫)

অন্যান্য সেবাকাজ পরদিন নরেনবাবু থানায় যাইয়া তাঁহার বাড়ির সামনে বিশেষ পুলিশের ব্যবস্থা করিলেন। এ খবর শুনিয়া আমরা আরও হাসিলাম। অতুল

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২৭)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ এর তিন দিন পরে শানায়া রেলস্টেশনের ঠিক আগে আমাদের বাহিনী তাড়াতাড়ি ট্রেন থেকে নেমে পড়ল। কোথা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬৪)

অন্যান্য সেবাকাজ আমরা ছেলেটিকে দেখাশুনা করিব।” রাত্রের আহার শেষ করিয়া আমি সেই বাড়িতে যাইয়া পৌঁছিলাম। যাইয়া দেখি, অতুল আগেই আসিয়া

বসন্তের বৃন্দাবনী প্রেম

আসাদ মান্নান যেখানে বসন্তে ভয়াবহ দুঃস্বপ্নের ঘূর্ণিঝড়ে নীলিমা বিধ্বস্ত হলে ডুকরে কাঁদে চন্দ্রাবতী খুকু, সুনামির আগ্রাসনে লণ্ডভণ্ড সাজানো সংসার ;

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬৩)

অন্যান্য সেবাকাজ তখনকার দিনে আমার জীবনের লক্ষ্য ছিল বড় হইয়া আমি সাধু-সন্ন্যাসী হইব। অবশিষ্ট জীবন পরের উপকার করিয়া কাটাইব। কবি

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২৬)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ মনে হত, সুতোয় লাগানোর জন্যে ব্যবহার করার সময় ধারালো মোমের কানায় লেগে ক্ষতবিক্ষত হাতের ঘা ওঁর

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২৫)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ টেবিলে আন্তে-আন্তে আঙুলের টোকা দিতে-দিতে কম্যান্ডার প্রস্তাবটা নিয়ে ভাবতে লাগলেন। পরে বললেন: ‘ঠিক আচে। চুবুক, তুমি

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬২)

সুবোধ ডাক্তার কতদিন ডাক্তারবাবুর সঙ্গে তাঁহার রোগীর বাড়ি গিয়াছি। একবার আমাদের গ্রামের একটি চাষীর বাড়িতে যাইয়া দেখিলাম ভিজা স্যাঁতসেঁতে মেঝের

না-জায়িজ সওয়াল

আবু ইসহাক আরবির শিক্ষক মৌলবি সাহেব দশম শ্রেণীর আরবির ক্লাস নিতে আসছেন। তাঁর এক হাতে আরবির পাঠ্য বই, অন্য হাতে