১১:০৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫
সাহিত্য

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫০)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ বাড়িটা ছাড়িয়ে এসে মোড় ফিরেই খোয়াপাথরের একটা স্তূপের কাছে দাঁড়িয়ে পড়লুম। খবরটা শুনে আমার বুদ্ধিসুদ্ধি লোপ

ষোলশহর রেল স্টেশন ও চট্টগ্রামে শেষ রাত (শেষ-পর্ব)

দিলরুবা আহমেদ আমার স্কুল কলেজ ভার্সিটির অধিকাংশ বান্ধবীরাই এখন হয় দেশের বাহিরে থাকে বা ঢাকাবাসী অথবা সংসারবাসী। সংসারের যাঁতাকল থেকে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২৮)

স্কুলের পথে কমিরুদ্দীনও কয়েকবার ফেল করিয়া পড়া ছাড়িয়া দিল। আজ মনে পড়িতেছে, আমার পিতা হিতৈষী স্কুলে মাস্টারি লইলেন, তিনি আমাদের

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪৯)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ধোঁয়ায় আর স্কুল-কালিতে কালো-হয়ে-থাকা ছোট্ট-ছোট্ট বাড়িগুলোর দিকে অবাক হয়ে আর কিছুটা কৌতূহল নিয়েও তাকাতে-তাকাতে পথ হাঁটছিলুম।

ষোলশহর রেল স্টেশন ও চট্টগ্রামে শেষ রাত (পর্ব-২)

দিলরুবা আহমেদ আমাদের সাথে আমাদের ক্লাসে অনেক ছেলে ছিল, আমরা ক্লাসে ছিলাম নয় কি দশটি মেয়ে , বাকি আশি জনই

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২৭)

স্কুলের পথে ফরিদপুর কাছারিতে একটি লোক ভালো নারকেলের বরফি বিক্রয় করিত। সেই নারকেলের বরফি খাইতে যেন কেমন? একদিন দারুণ ক্ষুধার

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪৮)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ ‘এ্যাই, চোপ, ফ্যাচফ্যাচ বন্ধ করো!’ বেসামরিক খি’চিয়ে উঠল। আর একটু বিরত হয়ে রক্ষী-বাহিনীর লোকেদের দিকে তাকাতে

ষোলশহর রেল স্টেশন ও চট্টগ্রামে শেষ রাত (পর্ব-১)

দিলরুবা আহমেদ চট্রগ্রাম কলেজ থেকে বেরিয়ে পড়লাম। এরপর গেলাম ষোলশহর রেলস্টেশনে। সুদীর্ঘ ২২ বছর পর আম্মার সাথে আমার আবার আসা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২৬)

স্কুলের পথে স্কুল হইতে আমার বাড়ি ছিল আড়াই মাইল দূরে। সেখান হইতে নয়টার সময় খাইয়া স্কুলে রওয়ানা হইতাম। স্কুলের ছুটি

আমাদের ছোট স্টেশন

আমাদের ছোট স্টেশন স্বদেশ রায় আমাদের ছোট রেল-স্টেশনে কখনই নিয়ম মেপে ট্রেন আসে না সময়গুলো বড়ই এলোমেলো। অথচ আমাদের নিশ্চিন্তে