১০:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫
স্বৈরাচারের কবলে যখনই দেশ, তখনই ফিরে আসে নূরুলদীন সন্ত্রাসবিরোধে দ্বৈত মানদণ্ড নেই: ব্রিকসের দৃঢ় ঘোষণায় পহালগাম হামলার তীব্র নিন্দা হিউএনচাঙ (পর্ব-১৪১) প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট (পিজিআর) এর ৫০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী অনুষ্ঠানে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ঢাকায় ৭৩ সালে বস্তিবাসী ছিলো ৮ শতাংশ এখন ৪০ শতাংশ হোলি আর্টিজান হামলায় নিহত ভারতীয় নাগরিক: সন্ত্রাসের আতঙ্ক ও ভারতের গণমাধ্যম লন্ডনের ‘এভিটা’-তে ব্যালকনি ছেড়ে জনতার গানে ডুবে গেলেন র‌্যাচেল জেগলার সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও হয়রানির প্রতিবাদে অর্ধশতাধিক সাংবাদিকের যৌথ বিবৃতি মীর জাফরের বিশ্বাসঘাতকতা নিয়ে কী বলেন তার বংশধররা? জনগণকে বিভক্ত করলেই রাষ্ট্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৩৫)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি আমার নানাবাড়ি ছিল আমাদের বাড়ি গোবিন্দপুর হইতে আট মাইল দূরে তাম্বুলখানা গ্রামে। এত দূরের গ্রাম হইতে নববধূটি

ইশকুল (পর্ব-০৮)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ আমরা অনেকেই ভাল্ল্কার গোপন প্ল্যানের খবর জানি একথা হেডমাস্টার- মশাই কী করে ভাবলেন জানি না। কিন্তু

ইশকুল (পর্ব-০৭)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ‘কী হল রে?’ ‘বলছি-বলছি। ক্লাসে বসে আছি আমরা, বুঝলি। আর প্রথমেই ছিল ফরাসির ক্লাস। বুড়ি ডাইনী

প্রতিমার আত্মহত্যা

স্বদেশ রায় বড় জ্যাঠামহাশয় এই বৈশাখে নিরানব্বই পূর্ণ করিয়া শতবর্ষে পা রাখিবেন।  তাই এবারের ফাল্গুনের বাসন্তী পূঁজার অনান্য বারের থেকে সামান্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৩৪)

মায়ের সংসার মাত্র কয়েকখানা ছেঁড়া নেকড়া, পুরাতন কাঁথা ছাড়া প্রসূতিরা আগে কিছুই সংগ্রহ করিয়া রাখিত না। সন্তান হইলে একজন দৌড়

ইশকুল (পর্ব-০৬)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ একথা বলতেই হবে যে, খাঁজে খুঁজে যুতসই উদাহরণ বের করার ব্যাপারে ফাদার গোয়াদি ছিলেন একেবারে ঝানু

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৩৩)

মায়ের সংসার আমার কোনো ভাই হওয়ার আগে মা গোপনে কিছু চিড়া কুটিয়া ঘরের মাচার মধ্যে লুকাইয়া রাখিয়াছিলেন। মা যখন এদিক-ওদিক

ইশকুল (পর্ব-০৫)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ একদিন কেতি-কোঁত করে সকালবেলার চা-টা গিলে, কোনোরকমে বইগুলো গুছিয়ে নিয়ে ইশকুলের দিকে দৌড়চ্ছি, এমন সময় পথে

ইব্রাহিম আলকাজির উজ্জ্বল জীবন কথা

সারাক্ষণ ডেস্ক জীবনের বিভিন্ন দিক, ধারণা এবং চ্যালেঞ্জগুলোর সাথে আলোকপাত করেছেন যেগুলো আলকাজি তার জীবনে আবিষ্কার করেছেন। ভারতের ইব্রাহিম আলকাজি ছিল

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৩২)

কেদারীর মা সামনেই রামেরাজের আস্তানা। তার ছেলে রাজমিস্ত্রির কাজ করিয়া বহু টাকা জমাইয়াছে। খুব ঘটা করিয়া তাহার বাড়িতে পুজা হয়।