০৯:৫৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫
হিউএনচাঙ (পর্ব-১৩৩) কলম্বিয়ার সংবিধান পরিবর্তনের উদ্যোগ সাকিব ও মাশরাফি ছাড়া পারফরম্যান্স, শ্রীলঙ্কা টেস্ট সিরিজের পর পথ কি? রাষ্ট্রে কখন ও কেন সংখ্যালঘুরা সংগঠিত ধর্ষণের শিকার হয় গ্রামীণ গর্ভবতী নারীদের আয়রন ঘাটতি: অর্ধেকের বেশি রক্তস্বল্পতায় আরব আমিরাত, মরুভূমি শহরে ৪৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা মুরাদনগরে সংখ্যালঘু নারী ধর্ষণ: ‘এরপর সরকার ক্ষমতায় থাকার যোগ্য নয়’—জাপা চেয়ারম্যান ইরান ও পাকিস্তান থেকে আফগানদের গণনির্বাসনে উদ্বেগ স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পণ্যে নতুন নিষেধাজ্ঞা ভারতের, প্রভাব কেমন হবে ইরানে চীনা বিনিয়োগ অনিশ্চিত, তবু মধ্যপ্রাচ্যের আহ্বান অটুট
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৯৬)

নজরুল একদিন মহাত্মা গান্ধির সামনে নজরুল তাঁর ‘ঘোর ঘোর ঘোর ঘোররে আমার সাধের চরকা ঘোর’ গানটি গাহিলেন। গান্ধিজি গান শুনিয়া

স্রোতেরা কালনাগিনী

স্রোতেরা কালনাগিনী স্বদেশ রায় ঘুটঘুটে অন্ধকার মাঝে মাঝে নামে কালিন্দির বুকে তখন নদীর জলের স্রোতেরা কালনাগিনী হয়— তাদের নিঃশ্বাসে নামে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬৩)

সপ্তম পরিচ্ছেদ এমন সময় চুবুক কাছে এসে দাঁড়ালেন। বললুম, ‘বসুন। চা খাবেন নাকি একটু?’ ‘সময় নেই। বরিস, যাবে নাকি আমার

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৪)

হৈরব ও ভৈরব ‘ঠিকোই, ঠিকোই, সাধ হইতো সবতেরে রানী কইরা রাখি, তর বউঠাইনে চাইলে তবে না স্যান, হ্যা যদি জাগা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৯৫)

নজরুল সেদিন কবির আগমনে বালুচরের কৃষাণ-পল্লীতে সাড়া পড়িয়া গেল। ওপাড়া হইতে আজগর ফকিরকে খবর দেওয় হইল, চর-কেষ্টপুরের মথুর ফকিরও আসিলেন।

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬২)

সপ্তম পরিচ্ছেদ আমি বললুম, ‘বাচ্চা বেদে, তুমি আমাদের সঙ্গে আসতে গেলে কেন? তোমার জাতভাইদের তো ফৌজে যোগ দিতে ডাকা হয়

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৩)

হৈরব ও ভৈরব দলছুট তাতানো হাওয়া হৈরবের চারপাশে ঘুরপাক খায় কয়েকটা মড়মড়ে বৌনার পাতা খর্থর করে বাজনা তোলে। ভৈরবের হাতের

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৯৪)

নজরুল অল্পক্ষণ পরেই কবি ঘড়ি দেখিয়া বলিলেন, “আমাকে এখন হুগলি যেতে হবে।” আগাইয়া গিয়া বলিলাম, “আমি বহুদূর থেকে আপনার সঙ্গে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬১)

সপ্তম পরিচ্ছেদ দিন দুই পরে বাচ্চা বেদে একটু ভালো বোধ করতে লাগল। সন্ধেবেলা আমি যখন ওর কাছে গিয়ে বসলুম, দেখলুম

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-২)

হৈরব ও ভৈরব হৈরব হাসে। যোগমায়ার এক চিলতে ছায়ার ছেঁডাপাটিতে একটু এগিয়ে ব’সে বলে, ‘ফোটের বিষে আমার বলে দিশা আছিলো