০২:১৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫
সাহিত্য

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৪৪)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ‘আরে ও তো স্বপন সত্যি না!’ একগাল হেসে বলল ফেদিয়া সির্ত্সভ। ‘তাইলে একটা সত্যি গপ্পো কব?

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৪৩)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ আর দেখি ডিরেক্টর-সায়েব লিজেই গাড়ি থেকে নেমে সেলাম ঠুকি আমারে কচ্চে: ‘শোন, বারুদ-ফাটাইওয়ালা মালিগিন, তুমি আমার

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৪২)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ওই সময়ে বহু কমরেডের অন্তরঙ্গ পরিচয় পেয়েছিলাম আমি। রাত্রে পাহারার ডিউটি দিতে-দিতে, সন্ধেবেলায় আগুনের কুণ্ড জালিয়ে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৪১)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ রাশিয়া আর জার্মানির মধ্যে বহুদিন আগেই শান্তিচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়ে গিয়েছিল, অথচ তখনও ইউক্রেন আর দোবাস অঞ্চল

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৪০)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ অবাক হয়ে আমি ভাস্কার দিকে তাকিয়ে ছিলুম। ওর বোকাটে লাল মুখখানা আর আনাড়ির মতো নড়াচড়ার ভঙ্গি

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩৯)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ গাছের ঝলমলে সবুজ পাতায় তখন ফুটন্ত পাখি-চেরিফুলের গন্ধ। বিশ্রাম পাওয়ায় আমাদের বাহিনীর লোকজনেরও বেশ হাসিখুশি ভাব।

মানুষ

আসাদ মান্নান মানুষ একা একা মানুষ কেন কাঁদে? কান্না শুনে বাতাস এসে থমকে দাঁড়ায় চমকে ওঠে গাছের পাতা নিজের কাছে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩৮)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ এক সময় চুবুক থামলেন। তারপর তামাকের থলি বের করে পাইপটায় মাখোরকা ভরতে শুরু করলেন। লক্ষ্য করলুম,

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩৭)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ কী হল? ছোড় শিগগিরি!’ চুবুক চেচিয়ে উঠলেন। তারপর উচু-করে-ধরা আমার হাত থেকে বোমাটা ছিনিয়ে নিয়ে সেফটি

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৮০)

বড়ু ওরা গরিব। কতই অসহায়। কুৎসার হাত হইতে ওরা নিজেদের রক্ষা করিতে পারিবে না। সেদিন চলিয়া যায়। তার পরের দিনও