০৬:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
‘আকাশ হয়ে যাই’ মিউজিক ভিডিতে প্রশংসিত পূর্ণিমা বৃষ্টি সাউথ চায়নান মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন: ইরান আক্রমনে লাভ ক্ষতি ইউক্রেন দাবি করেছে বাংলাদেশের কিছু সংস্থার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দিক ইইউ কলকাতার কলেজ ক্যাম্পাসে ছাত্রীকে গণধর্ষণ, গ্রেফতার তিন ‘চুরির গম’ আমদানি: বাংলাদেশের ওপর ইইউ নিষেধাজ্ঞা চায় ইউক্রেন চীনের বৃহত্তম গভীর সমুদ্র গ্যাসক্ষেত্রের দ্বিতীয় পর্যায়ের উৎপাদন শুরু কেমন ছিলো শুক্রবারের কাঁচাবাজারের আবহাওয়া মাইক্রোক্রেডিটের ভাঙা প্রতিশ্রুতি: কেন কিছু ঋণগ্রহীতা বলছেন “আর না” ধর্ম অবমাননার অভিযোগ ও পুলিশের প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকা আরাকান আর্মির সাথে ‘লড়াইয়ের প্রস্তুতির’ কথা বলছে রোহিঙ্গারা, সরেজমিন প্রতিবেদন
সাহিত্য

না-জায়িজ সওয়াল

আবু ইসহাক আরবির শিক্ষক মৌলবি সাহেব দশম শ্রেণীর আরবির ক্লাস নিতে আসছেন। তাঁর এক হাতে আরবির পাঠ্য বই, অন্য হাতে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬১)

সুবোধ ডাক্তার ডাক্তারবাবুর কথাগুলি এমনই স্নেহপূর্ণ আর হৃদ্যতা-মাখানো যে পরদিন হইতে আমি আবার যাইয়া মোনা মল্লিককে দেখাশুনা করিতে লাগিলাম। অসুখ

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২৪)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ কাঁড়েঘরটায় না-ঢোকা পর্যন্ত লোকটিকে ভালো করে দেখতে পাই নি। এবার লক্ষর বাতির আবছা আলোয় ঠাহর করে

স্বয়ম্বরা

রাজশেখর বসু চাটুজ্যেমশায় পাঁজি দেখিয়া বলিলেন-‘রাত্রি ন-টা সাতান্ন মিনিট গতে অম্বরাচা নিবৃত্তি। তার আগে এই বৃষ্টি থামবে না। এখন তো

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬০)

সুবোধ ডাক্তার আমি রোজ যাইয়া মোনা মল্লিককে দেখাশুনা করিতে লাগিলাম। ডাক্তারের নির্দেশমতো প্রতিদিন তাহাকে ডুস দিয়া পায়খানা করাইতে হইত। গরম

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২৩)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ ঘোড়ার রেকাবের ওপর তখনও একটা পা রেখে লোকটি বললেন, ‘একজন লোকেরে? তা, কে সে?’ ‘ও কইচে,

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৯)

সুবোধ ডাক্তার ডাক্তারবাবুর নির্দেশমত প্রতিদিন সকালে আসিয়া হাইড্রোজেন প্যারাকসাইড দিয়া বৃদ্ধার ক্ষতস্থান পরিষ্কার করিয়া বোরিক কটন দিয়া বাঁধিয়া দেই, হাতের

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২২)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ অপর লোকটি রাগত গলায় জবাব দিল, ‘মিশ্কারে খুঁজচি। আমাদের দু-জনার মতো চিনি দিয়েচে ওর ঠোঁয়ে, তা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৮)

সুবোধ ডাক্তার সাত-আট দিন পরে শ্রান্ত-ক্লান্ত, অনিদ্রায় অবসন্ন অবস্থায় ডাক্তারবাবু গৃহে ফিরিতেন। ডাক্তার-গৃহিণী পাখার বাতাস করিতে করিতে জিজ্ঞাসা করিতেন, “এতদিন

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২১)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ গাঁয়ে ঢোকার পর প্রথম কুঁড়ে থেকে একটা চিৎকার শোনা গেল: ‘এই, এই, কোন্ চুলোয় মরতে ছুটেছিস?