প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৪৯)
অচল সিকি যে রাস্তা ধরে তারা এতোক্ষণ দ্রুত পায়ে হাঁটছিলো এবার সে প্রাচীন অশথ গাছের বীথি ঘেঁষে ধনুকের মতো বাঁক
প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৪৮)
অচল সিকি শালবন পার হয়ে ওরা এইবার সরু পিচের রাস্তায় উঠলো। দুপুরের রোদ ধু ধু করছে। কাঠ কুড়োনো রোদে ঝলসানো
প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৪৭)
অচল সিকি ‘তবু যদি তোমার মতো আবলুস কাঠ হতাম।’ খিলখিল করে হাসতে হাসতে জেবুন্নেসা ওর গায়ের ওপর ভেঙে পড়লো, ‘তোমাকে
প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৪৬)
অচল সিকি তোমার মতো মুরোদের মানুষ গাঁ-গেরামের কুমড়ো ক্ষেতে কতো কাত হয়ে পড়ে আছে, দেখোগে-‘ ‘আমার মতো মাসে দেড়শো টাকার
প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৪৫)
অচল সিকি ‘এটা মনগড়া কথা! বিয়ে করার কোনো দরকারই আমার হতো না। তুমি তো জানোই, বন্ধুমহলে চালাক বলে আমার কিছুটা
রণক্ষেত্রে (পর্ব-৮৮)
অষ্টম পরিচ্ছেদ ‘ওহে, তোমার চাবুকখান দাও দিকি,’ কালো দাড়ি একজন গাড়োয়ানকে চিৎকার করে বলল। লোকটা তার ঘোড়ার মাথার কাছটাতে ভয়ে-ভয়ে
প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৪৪)
অচল সিকি কতো বয়েস এই সূর্যের? অদ্ভুত অদ্ভুত সব কথা মনে হয় জেবুন্নেসার। ময়নামতীর গায়ে কালজয়ী ঘুম; পাহাড়গুলো স্তব্ধ, এসব
রণক্ষেত্রে (পর্ব-৮৭)
অষ্টম পরিচ্ছেদ তাড়াহুড়ো করে ট্রাউজার্স’টা কোমরে টেনে তুলে টিউনিক পরতে শুরু করলুম। যত তাড়াতাড়ি পারি ওই জায়গা থেকে পালিয়ে যাওয়াই
রণক্ষেত্রে (পর্ব-৮৬)
অষ্টম পরিচ্ছেদ আরও আধঘণ্টা চুবুককে পাহারা দিয়ে বসে রইলুম। কিন্তু একছুটে নিচে নেমে গিয়ে নদীতে একটা ডুব দিয়ে আসার ইচ্ছেটা
কঙ্কালসার হেমন্ত
তোমাদের সব কবিতা লেখা হয়ে গেলে আমার আর কোন শব্দ থাকবে না- এই শব্দহীন আমি নীরবতার কাছে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে



















