দুধে-ভাতের সন্তান
মন্মথপুরের হোসনে আরাকে এখন আর চেনা যায় না। এ প্রসঙ্গ এলে এলাকার অলস ও অকর্মণ্য লোকজন আজকাল চায়ে চুমুক দিয়ে
প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-২৮)
অচল সিকি গেট পার হয়ে লোকটা পেছনে পেছনে এগিয়ে এলো। বললে, ‘গতকাল আমেরিকার বার্বোন সাহেব খুশি হয়ে পাঁচ টাকা বখশিশ
সোনালি কাবিন ১ – ১৪ কবিতা
১. সোনার দিনার নেই, দেনমোহর চেয়ো না হরিণী যদি নাও, দিতে পারি কাবিনবিহীন হাত দু’টি, আত্মবিক্রয়ের স্বর্ণ কোনকালে সঞ্চয় করিনি
প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-২৭)
জোনাকি বলতেন, আর হই ক’রে কাঁদতেন। কাঁদতেও ভালো লাগতো। মনে হতো কতোদিন এমন করে কান্না আসেনি, ক-তো-দি-ন, কতোকাল। সবুজ থালার
প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-২৬)
জোনাকি মাঝেমাঝে মাথায় একটা গামছা ফেলে বাঁশগাঁও থেকে মাইলখানেক পথ ভেঙে দড়িকান্দা পার হয়ে মেঘনার পাড়ে চলে যেতেন, ঘণ্টার পর
রণক্ষেত্রে (পর্ব-৮২)
অষ্টম পরিচ্ছেদ বৃদ্ধ এবার একটা তার দিয়ে বোটুকা-গন্ধ-ছড়ানো পাইপের মুখটা খোঁচাতে লাগল। তারপর একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলল। ‘সে তো বটেই, ভালো
প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-২৫)
জোনাকি ইচ্ছে হয়, ভালো করে মাথা ভিজাতে। ভরা বালতির ভেতরে মাথা গুঁজে দিতে। অবসন্নতা ক্রমশ কাবু করে ফেলে তাঁকে। অবসন্নতা,
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২১১)
নজরুল: পরিশিষ্ট কবির সামনে বসিয়া আমি এরূপ ভাবিতেছি ইতিমধ্যে রান্না শেষ হইয়াছে। অর্ধাঙ্গ হইয়া ভাবি এখন উঠিতে পারেন না। তাঁহার
রণক্ষেত্রে (পর্ব-৮১)
অষ্টম পরিচ্ছেদ ‘বোসো, বোসো,’ সোফাটা দেখিয়ে বৃদ্ধ বলল। ‘এখানে আমি একাই থাকি, বুঝেছ। অনেক কাল বাড়িতে অতিথ-জন আসে না। চাষীরা




















