পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬৩)
সরিতুল্লা হাজী মেছের মোল্লার বাড়ির পাশেই ছিল সরিতুল্লা হাজীর বাড়ি। দুইধার তিনি মক্কা শরিফ যাইয়া হজ করিয়া আসিয়াছেন। বৃদ্ধ বয়সে
ইশকুল (পর্ব-৩৬)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ ‘অন্তত এখনও পর্যন্ত কিছু হয় নি,’ সৈনিকটি বললেন। ‘উনি আপনাদের শুভকামনা জানিয়েছেন আর আমাকে এই প্যাকেটটা
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬২)
যাদব ঢুলি ঢোলের তালে তালে আবার উত্তর দিল, “আমি ঢেঁকি পারাই, ধামুর ধুমুর।” “আমার একটি কথা শুনিবে।” “কি কথা?” “একটু
ইশকুল (পর্ব-৩৫)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ মজা পাওয়ার ভঙ্গিতে সৈনিকটি আমার দিকে তাকালেন। তাঁর দুঃসহ, কিছুটা বিদ্রূপভরা চোখের দৃষ্টি আমাকে কেমন অপ্রস্তুত
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬১)
যাদব ঢুলি মেছের মোল্লার জমি কিনিয়া বাঁশগাড়ি দখল লইবার সময় যাদব ঢুলি ও তার ভাই ঢোল বাজাইতে আসিল। ধামায় করিয়া
ইশকুল (পর্ব-৩৪)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ ঠিক চিঠি নয়, প্যাকেট বলা চলে। প্যাকেটটা বেশ ভারি দেখে অবাকই হলুম। তার আগে বাবা আমাদের
রুক্সি – মণীশ রায়
মণীশ রায় পোশাকি নাম মোসাম্মৎ রোখসানা বেগম। বন্ধুমহলে শুধুই রুক্সি। আর্ট কলেজের একদা দুর্দান্ত স্মার্ট এক ছাত্রী। কেবল বন্ধু-বান্ধবই নয়,
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬০)
হানিফ মোল্লা নদীতে এই বাঁধাল বাঁধিতে আমাদের গ্রামের প্রায় সকলেই অংশগ্রহণ করিত। তাহারা একত্র হইয়া যে গল্পগুজব ও গান করিত
ইশকুল (পর্ব-৩৩)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ এরপর তিমুক্কা আর আমি উঠে এলুম ফেক্কার জাহাজে। ওদিকে শত্রুর নৌসেনাদের মাথাগুলো জলের ওপর জেগে রইল।
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫৯)
হানিফ মোল্লা তাহার সুকণ্ঠের গান আকাশ-বাতাস ছাড়াইয়া আমার সেই বালকমনকে কোন সুদুরে লইয়া যাইত। এইভাবে ৭/৮ দিন গাবপানি দিয়া নৌকা



















