পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২৯)
আমার মা মাঝে মাঝে ইলিশ মাছের হালি যখন দুই আনা তিন আনায় নামিত, তখন বাজান একসঙ্গে সাত-আটটি মাছ কিনিয়া আনিতেন।
ইশকুল (পর্ব-০১)
আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ আমাদের আরজামাস শহরটি ছিল ভারি শান্ত আর ছোট্ট একটুখানি জায়গা, নড়বড়ে বেড়ায়-ঘেরা ফুল আর ফলের বাগানের
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২৮)
আমার মা শীতের মৌসুমে কুম্ভকারেরা হাঁড়িপাতিল লইয়া আমাদের গ্রামে বেচিতে আসিত। চাষী-বধুরা চিটাধানের সঙ্গে কিছু আসল ধান মিশাইয়া সেই হাঁড়িপাতিলের
ইলিয়াস খৌরি ও ফিলিস্তিনিদের জীবন নিয়ে তার উপন্যাস গুলো
সারাক্ষণ ডেস্ক যখন উম্ম হাসান তার পুরনো বাড়িতে পৌঁছালেন, যা গ্রামে অবশিষ্ট একমাত্র অবধারিত বাড়ি ছিল, তাকে কিছুক্ষণ মাটিতে বসে থাকতে হলো।
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২৭)
আমার মা আমাদের মাত্র দুইটি গাভী ছিল। সেই গাভী দুইটির গোবর মা শুকাইয়া রাখিতেন। বাড়ির চারিধারে ছিল অগুনতি বীজেকলার ঝাড়।
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২৬)
আমার মা আমাদের গরিবের সংসার। ঘি ময়দা ছানা দিয়া জৌলুস পিঠা তৈরি করিবার উপকরণ মায়ের ছিল না। চাউলের গুঁড়া আর
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২৫)
আমার মা সেমুই পিঠা যদি বানাইতে হইত আগের রাতেই মা আটা তৈরি করিয়া রাখিতেন। মায়ের শব্দ পাইয়া আমি আসিয়া মায়ের
অতি সাধারণ প্রেমিক
অতি সাধারণ প্রেমিক স্বদেশ রায় কোন কোন দিন সহসা রাত হয়ে যায়। সেই সব গভীর কালো রাতের মতো দিনে- তোমাকে
প্রকৃতিবিদের কাহিনী (সর্বশেষ – কাহিনী)
পিওতর মান্তেইফেল আস্কানিয়া-নোভা’তে (ভ্রমণ-বৃত্তান্ত) ইউক্রেনের সীমাহীন স্তেপের মধ্যে সুবিস্তৃত সংরক্ষিত অঞ্চল আঙ্কানিয়া- নোভা। প্রথম সেখানে যাবার সুযোগ হয় ১৯৩৪ সালে।
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২৪)
আমার মা আমাদের সংসারে আমার মায়ের দুঃখের সীমা-পরিসীমা ছিল না। আমার মা ছিলেন নানার আদরের মেয়ে। আর দুইটি মেয়ে আগেই



















