
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২০৯)
(খ) সূর্যদেব যজন আর্যভটীয়ের এই শ্লোকটির টীকায় বলেছেন- সমসংখ্যাশ্চহারো বাহবো যস্য স ক্ষেত্রবিশেষে। বর্ণফলহাদ ভেদো পচারেণ বর্গ ইত্যুচ্যতে। ফলং চ

হিউএনচাঙ (পর্ব-১২৩)
তার পর হিউ এনচাঙ গঙ্গাতীরে ইরিনপর্বতে এলেন। বর্তমান মুঙ্গেরের নাম ছিল ইরিন বা অনুর্বর পর্বত। সে সময়ে এখানে দশটা সঙ্ঘারাম

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ৯)
আগা আহমদ আলী আহমদ [জন্ম ১৮৩৯] ফার্সি সাহিত্যিক আগা আহমদের পিতা আগা শাজাআত আলী। কাব্যচর্চা করেছেন বটে, তবে গদ্যচর্চাই করেছেন

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২০৮)
শ্রীধরাচার্য ত্রিশতিকায় বলেছেন- কৃত্বান্ত্যপদশ্য কৃতিং শেষপদর্ষি গুণমন্ত্যমভিহন্যাত,। উন্মার্যোর্য পদাদযং চোত, সারয়েত, কৃতয়ে। অর্থাৎ ব্রহ্মগুপ্ত যা বলেছেন সেটিই এখানে প্রযোজ্য। দ্বিতীয়

হিউএনচাঙ (পর্ব-১২২)
আপনার পূজনীয় হাতে গৃহীত হয়। দ্বিতীয়তঃ, একদিন যেন মৈত্রেয়কে পূজা করবার জন্যে দেবস্বর্গে আমার জন্ম হয়। এই ইচ্ছা পূর্ণ হবার

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ৮)
আগা বাকের আমাদের কাছে আগা বাকের থেকে আগা সাদেক নামটি বেশি পরিচিত পুরনো ঢাকার আগা সাদেক ময়দানের কারণে। আগা সাদেকের

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২০৭)
ব্রহ্মগুপ্ত এই শ্লোকটির শেষার্ধে বীজগণিতীয় পদ্ধতিতে বর্গ বের করার কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন: ‘রাশেরিষ্টযুতোনাগবঃ কৃতিবেঈকৃতিযুক্তঃ’ অর্থাৎ রাশির সঙ্গে ইষ্ট রাশি

হিউএনচাঙ (পর্ব-১২১)
বাংলা ও কামরূপ নালন্দা থেকে বাংলাদেশের দিকে বেরিয়ে প্রথমে হিউএনচাঙ দিনকতক ‘কপোত’ নামক এক মঠে ছিলেন। ‘এই মঠের মাইলখানেক দূরে

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি-৭)
আগা মসিহ লেন অনেকেই মনে করেন আগা বাকেরের পুত্র আগা সাদেক ও আগা মসিহ। তায়েশ উল্লেখ করেছেন আগা সাদেকের ভাই

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২০৬)
তথ্যথা-সমচতুরশ্রমোত্রমালিখ্য অষ্টধা বিভজ্য ত্রিকচতুদ্ধবিস্তারায়ামানি চত্বারি আয়ত চতুরস্র ক্ষেত্রাণি পঞ্চকর্ণানি পরিকল্পয়েত,। তত্রৈবং পরিকল্পিতচতুরশ্রায়তচতুরশ্রক্ষেত্রকর্ণ-বাহুকং সমচতুরশ্রং ক্ষেত্রং মধ্যেহবতিষ্ঠতে। যস্তত্রায়তচতুরশ্রক্ষেত্রকর্ণায়তবর্গঃ, স চান্তঃ ব্রহ্মগুপ্ত বর্গ