০৭:৫৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৩ জুলাই ২০২৫
পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ৪৩) চীনের সেনাবাহিনী কি সত্যিই যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত? প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৪৩) আমাদের হঠাৎ ঘুম পেয়ে যায় কেন: মাইটোকন্ড্রিয়ার ভেতরের সতর্ক সংকেত অভিনেত্রী কবরীর জন্মদিন: স্মৃতির পর্দায় উজ্জ্বল কিছু অসাধারণ দৃশ্য উত্তরার মাইলস্টোন স্কুলের ক্যাম্পাসে মাঝরাতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ – কী ঘটেছে? হিউএনচাঙ (পর্ব-১৫৩) হোলি আর্টিজান অভিযানে মেরিন কমান্ডো: একটি নির্ভীক অভিযানের পূর্ণচিত্র স্মার্টফোনের নোটিফিকেশন: মনোযোগের বড় বাধা নাকি প্রযুক্তির সঙ্গে সহাবস্থান? বিমান বিধ্বস্তের কারণ খুঁজতে উচ্চ পর্যায়ের বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের আদেশ শিক্ষার্থীর আইডি কার্ডে রক্তের গ্রুপ ও অভিভাবকের ফোন নাম্বার উল্লেখের নির্দেশ
ইতিহাস

অন্তীম পর্ব

এক কথায় দাঁড়ায় স্প্যানিশ ঔপনিবেশিক শক্তি স্বল্পস্থায়ী আজতেক সাম্রাজ্যকে যে ভয়ানক শক্তিতে আক্রমণ করে তাতেই আজতেক সমাজ, সভ্যতার সংস্কৃতি দুর্বল

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯৯)

অর্থাৎ তিন এবং অর্ধেকের সমষ্টির বর্গ কত শীঘ্র বল। এবং বর্গের বর্গমূল কত? তাহার ঘন এবং তাহার ঘনমূল যদি নিপুণা

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩১০)

যে ব্যক্তি তাঁহার নামে অভিযোগ উপস্থিত করে, যদিও তাহার ন্যায় ইতর প্রকৃতির লোক অতি অল্পই দৃষ্ট হইত, তথাপি এ ক্ষেত্রে

হিউএনচাঙ (পর্ব-১১৩)

সঙ্ঘারামের কর্তৃপক্ষ হিউএনচাঙকে সাদরে গ্রহণ করলেন। তাঁদের মধ্যে চার জন বিশিষ্ট ব্যক্তি সাত যোজন দূর থেকে হিউএনচাঙকে অভ্যর্থনা করে নিয়ে

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৮)

সেই দিক থেকে বলা অন্যায় হবে না যে আজ এবং এখন পর্যন্ত মেক্সিকো গুয়াতেমালা সহ পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে যে জনগোষ্ঠীর বাস

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯৮)

এ প্রসঙ্গে শ্রীধরাচার্য বলেছেন-ছেদাংশ বিপর্যাসে হরস্থ্য বিহিতে বিধিঃপূর্ব। মহাবীরাচার্য বলেছেন- “অংশীকৃত্যচ্ছেদং প্রমানরাশেতঃ ক্রিয়া গুণবত। প্রমিতফলেহণ্যহরঙ্গে বিচ্ছিদি বা সফল বচ্চ ভাগ

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩০৯)

কোম্পানীর ক্ষতি করিয়া যে গঙ্গাগোবিন্দ রাজস্বের অর্থও আত্মসাৎ করিয়াছিলেন, সেই গঙ্গাগোবিন্দের নিকট হইতে স্বয়ং গভর্ণর জেনারেল তাহা আদায়ের চেষ্টা করেন

হিউএনচাঙ (পর্ব-১১২)

এখানে যাঁরা থাকেন তাঁরা সকলেই স্বভাবতঃই গাম্ভীর্য ও সম্ভ্রম রক্ষণ করে থাকেন; সেই জন্যে এই সঙ্ঘারামের প্রতিষ্ঠা থেকে সাতশত বছরের

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৭)

আজতেক সমাজ ও সভ্যতা সম্পর্কে লক্ষ্যণীয় বৈশিষ্ট্যগুলি একনজরে আলোচিত হয়েছে এবং এই অনুসন্ধান থেকে আজতেক সমাজ ও সংস্কৃতির বিস্তৃতি সম্পর্কে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯৭)

অর্থাৎ কে দিয়ে ভাগ করতে হলে কে পরিবর্তিত কর এ’ তারপর  হবে। দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য বলেছেন: “ছেদং লবঞ্চ পরিবর্তহরস্থ্য শেষঃ কার্যোহথ