
হিউএনচাঙ (পর্ব-২১)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু হামির মরূদ্যানে হিউএনচাঙ একটি সঙ্ঘারামে কিছুদিন যাপন করেন। এই সঙ্ঘারামে তাঁর নিজ গ্রামের এক বৃদ্ধ সন্ন্যাসীকে দেখে ধর্মগুরু

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৮০)
প্রদীপ কুমার মজুমদার শূন্য, (বিন্দু) জলবিন্দু যেমন অতিক্ষুদ্র এবং নিরবয়ব। এতই ক্ষুদ্র যে শূন্য মনে হয়। হয়তো এ থেকেই শূন্য

হিউএনচাঙ (পর্ব-২০)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু এরা যে ভাষা ব্যবহার করতেন, যে ভাষায় শত শত সংস্কৃত গ্রন্থ এঁরা অনুবাদ করেছেন সে ভাষা এখন মৃত

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৭৯)
প্রদীপ কুমার মজুমদার নামসংখ্যার ব্যাখ্যা ও প্রয়োগ ইতিহাস প্রাচীন ভারতীয় শাস্ত্র, গণিতগ্রন্থ, কোষ, “ও প্রয়োগ ইতিহাস সম্বন্ধে কিছু জানা যায়।

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৯)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু এইসমস্ত প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণার ফলে এদেশের পুরাকালের সভ্যতার ইতিহাস প্রকাশ হয়ে পড়ছে।মরুভূমি ক্রমশ বিস্তারলাভ করে এসব দেশের বহু নগর

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৭৮)
প্রদীপ কুমার মজুমদার এখানে দেখা যাচ্ছে যে একই সংখ্যা কিন্তু নাম সংখ্যার প্রয়োগ দুটি ভিন্ন নামকরণ করা হয়েছে। এবং এতে

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৮)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু চীনদেশ থেকে ভারতে বা অন্য কোনো সভ্যদেশে স্থলপথে আসতে হলে এই প্রদেশের উত্তর দিকের বা দক্ষিণ দিকের মরূদ্যানগুলি

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১৪৮)
শশাঙ্ক মণ্ডল কবিগান অষ্টাদশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধ থেকে উনিশ শতক জুড়ে এর ব্যাপকতা লক্ষ করা গেল – সুন্দরবনের বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৭৭)
প্রদীপ কুমার মজুমদার স্থানীয়মান সহযোগে নাম সংখ্যার প্রয়োগ ভাস্করাচার্য (দ্বিতীয়) তাঁর গ্রন্থে করেছেন। দৃষ্টান্তস্বরূপ একটি শ্লোক তুলে ধরা হল: “অল্পে

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৭)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু হামি -তুরফান কুচা আধুনিক মানচিত্রে যে প্রদেশ সিকিয়াঙ বা চৈনিক তুর্কীস্থান বলে দেখানো হয়, তার উত্তরে পশ্চিমে ও