০৬:০৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫
ইতিহাস

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৭)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু  হামি -তুরফান কুচা আধুনিক মানচিত্রে যে প্রদেশ সিকিয়াঙ বা চৈনিক তুর্কীস্থান বলে দেখানো হয়, তার উত্তরে পশ্চিমে ও

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১৪৭)

শশাঙ্ক মণ্ডল দোহাই আল্লা মাথা খাও আমায় ফেইল্যা কনে যাও মোর বাপ নাই মাও নাই এক্কা ঘরে রাত কাটাই শীতের

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৭৬)

প্রদীপ কুমার মজুমদার জৈনাচার্য জিনসেন লিখিত ‘নেমাপুরাণে’ নামসংখ্যার প্রয়োগ দেখতে পাওয়া যায়। এই গ্রন্থের এক জায়গায় বলা হয়েছে: “স্থানক্রমাত্রিকং দ্বে

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৬)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু  পঞ্চম রাত্রি পর্যন্ত তিনি এইভাবে প্রার্থনা করবার পর অর্ধেক রাত্রে হঠাৎ একটা সুমধুর বাতাস যেন তাঁর সমস্ত অবয়বের

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১৪৬)

শশাঙ্ক মণ্ডল কর্মানুসারে এ সব গানের নানা রকম নামকরণ করা হয়েছে। ধান কাটার গান, পাট নিড়ানো ও পাট কাটার গান,

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৭৫)

প্রদীপ কুমার মজুমদার অবশ্য হেমচন্দ্র, এই গাথাটি কোথা থেকে এসেছে সে কথা উল্লেখ করেন নি। সাধারণতঃ জৈন গণিতশাস্ত্রে বা আগমগ্রন্থে,

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৫)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু  পাঠক কল্পনা-নেত্রে এই মরুভূমি দেখুন, আর দেখুন একজন যাত্রী সম্পূর্ণ একাকী, অজানা, অচেনা দূর এক ভারতবর্ষের অভিমুখে বিপদসংকুল

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১৪৫)

শশাঙ্ক মণ্ডল এর পাশাপাশি বিংশ শতাব্দীর শুরুতে স্বদেশি গানও প্রভাব ফেলতে শুরু করে। সুন্দরবনের বিশাল অরণ্য, দিগন্ত বিস্তৃত জলরাশি, প্রকৃতির

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৭৪)

প্রদীপ কুমার মজুমদার এখন এই রাশি বলতে তিনি কি বুঝিয়েছিলেন? প্রাচীন জৈন আগমগ্রন্থের অনুযোগদ্বার সূত্রে পৃথিবীতে মানুষের সংখ্যা নির্ণয় প্রসঙ্গে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৬৪)

শ্রী নিখিলনাথ রায় কান্ত বাবুকে এইরূপ জমিদারী প্রদান করার জন্য হেষ্টিংসকে সেই ব্রিটিশ জাতির প্রতিনিধি- গণের সমক্ষে অশেষ লাঞ্ছনা ভোগ