১১:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫
কীভাবে সিঙ্গাপুরকে ‘তৃতীয় চীন’ হওয়া থেকে রক্ষা করেছিলেন—লি কুয়ান স্বৈরাচারের কবলে যখনই দেশ, তখনই ফিরে আসে নূরুলদীন সন্ত্রাসবিরোধে দ্বৈত মানদণ্ড নেই: ব্রিকসের দৃঢ় ঘোষণায় পহালগাম হামলার তীব্র নিন্দা হিউএনচাঙ (পর্ব-১৪১) প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট (পিজিআর) এর ৫০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী অনুষ্ঠানে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ঢাকায় ৭৩ সালে বস্তিবাসী ছিলো ৮ শতাংশ এখন ৪০ শতাংশ হোলি আর্টিজান হামলায় নিহত ভারতীয় নাগরিক: সন্ত্রাসের আতঙ্ক ও ভারতের গণমাধ্যম লন্ডনের ‘এভিটা’-তে ব্যালকনি ছেড়ে জনতার গানে ডুবে গেলেন র‌্যাচেল জেগলার সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও হয়রানির প্রতিবাদে অর্ধশতাধিক সাংবাদিকের যৌথ বিবৃতি মীর জাফরের বিশ্বাসঘাতকতা নিয়ে কী বলেন তার বংশধররা?
ইতিহাস

হিউএনচাঙ (পর্ব-৮৮)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু হিউএনচাঙের মুখে কিন্তু কোনো রকম ভাবান্তর দেখা গেল না। দস্যুরা তাই দেখে আশ্চর্য হল আর তাদের মনও হয়তো

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫২)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় এত কাগজের উৎপাদন হত নানা ধরনের গাছ-এর ছাল বিশেষত নানারকম ডুমুর গাছকে রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় শোধিত করে। কাগজ তৈরির প্রধান

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৭১)

প্রদীপ কুমার মজুমদার কপাটসন্ধি পদ্ধতিটি পরবর্তীকালে আরব জগতে বিশেষ সমাদর লাভ করে। আল খোয়ারজমি, অল হাসার, অল-কলসাদী প্রভৃতি আরবীয় গণিতবিদদের

হিউএনচাঙ (পর্ব-৮৭)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু হিউএনচাঙ তাদের বললেন, ‘আমার এই জঘন্য হেয় শরীর নিয়ে যদি তোমাদের কাজ হয়, তা হলে আমার নিজের কোনো

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫১)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় বই-এর শেষ অংশটি পাতলা কাঠের পাতের সঙ্গে শিরিসের আঠা দিয়ে আটকানো হত। এই আশটিই বই-এর প্রচ্ছদ হিসেবে ব্যবহার করা

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৭০)

প্রদীপ কুমার মজুমদার খণ্ড পদ্ধতিতে গুণককে কয়েকটি অংশে বিভক্ত করে তারপর গুণ করা হয়। ধরা যাক ১৩০ ১৫৮ ১৩০ ১৫৮=

হিউএনচাঙ (পর্ব-৮৬)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু হিউএনচাঙের নৌকায় আশি জন যাত্রী ছিল। ঐস্থানে নৌকা আসা মাত্র দস্যরা যাত্রীদের নৌকা ঘিরে ফেলল। যাত্রীরা কেহ কেহ

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫০)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় আজতেকদের জনজীবনে অন্যান্য কিছু বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করার মত। এর মধ্যে রয়েছে ডাক্তার, বিজ্ঞানী, দার্শনিক, শাস্ত্রকার। তারা অনেক সময় নিজেদের

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৬৯)

প্রদীপ কুমার মজুমদার গুণ করার পদ্ধতি নানা প্রকার ছিল। ব্রহ্মগুপ্ত চার প্রকার গুণনের উল্লেখ করেছেন। সেগুলি হচ্ছে-(১) গোমূত্রিক, (২), খণ্ড

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৮৯)

শ্রী নিখিলনাথ রায় তাহার পর দেওয়ানীর সময় হইতেও তাঁহার নিকট রাজস্বসন্বন্ধে কোম্পানী বিশেষরূপ উপকৃত হইয়াছিলেন। রাধাকান্ত নিষ্ঠাবান হিন্দু, ছিলেন; তিনি