০৪:৫৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫
সপ্তাহজুড়ে টানা বৃষ্টি ঢাকা ও চার সমুদ্রবন্দরের জন্য বাড়তি সতর্কতা মানব জিনোমের কৃত্রিম রূপ: প্রথমবারের মতো মানব ক্রোমোজোম তৈরির প্রকল্প কেন স্বৈরশাসকরা নাটককে ভয় পায় কেন গ্রামবাসী ভরসা রাখে সেই প্রবীণ রাজনীতিকের ওপর, এনজিও বা বুদ্ধিজীবীদের নয় সেলিব্রিটি বুক ক্লাবের গল্প পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ৩০) লাক্সারি ফলের বাজার: একটি স্ট্রবেরির দাম কত হতে পারে প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২২৯) আর্জেন্টিনার গুম হওয়া নাতি–নাতনিদের পরিচয় ফিরিয়ে দিতে দাদিমাদের জেনেটিক সংগ্রাম ইলন মাস্কের ‘আমেরিকা পার্টি’ ঘোষণা: যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে নতুন সমীকরণ
ইতিহাস

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৩৯)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় বিখ্যাত সমাজ ঐতিহাসিক ডায়মণ্ড তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থে এই বিশ্লেষণ যুক্ত করেছেন যে লাতিন আমেরিকা এবং তার অন্তর্ভুক্ত দেশগুলি নিজেদের

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫৯)

প্রদীপ কুমার মজুমদার প্রথমতঃ ক্যে’র মতবাদ থেকে খুব বেশী নূতন তথ্য পাওয়া যায় না। কারণ কুসুমপুরের আর্যভটের যে সব উদ্ধৃতি

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭৬)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু মথুরা ছেড়ে হিউএনচাঙ যমুনা নদীর উজানে স্থানীশ্বরে (আধুনিক থানেশ্বর) গেলেন। এ সময়ে যিনি উত্তরভারতের সম্রাট ছিলেন, সেই হর্ষবর্ধনের

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৩৮)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় উল্লিখিত রাত্রিকালীন দেবতা বা প্রধানদের নাম-এর সঙ্গে দিনেরবেলার নাম কিছু মিল আছে। কিন্তু দিনেরবেলার সঙ্গে রাতের দেবতার পার্থক্য হল

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫৮)

প্রদীপ কুমার মজুমদার গ্রন্থোল্লিখিত বিবরণের সঙ্গে এই মতের পরিপূর্ণ সামজন্য আছে। কিন্তু প্রথম আর্যভট সম্পর্কে এঁরা নীরব। এঁদের বক্তব্য থেকে

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭৫)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু এখান থেকে তিনি দক্ষিণ-পূবে অগ্রসর হয়ে বিপাশা (বিআস্) নদীর তীরে চীনভুক্তি নামক এক স্থানে এলেন। বিনীতপ্রভ নামক একজন

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৩৭)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় দিনেরবেলার ঈশ্বর এবং তাদের নাম ও লোকাচার ইত্যাদি ছাড়াও রাতেরবেলার কিছু দেবতার নাম, তাঁর প্রকৃতি এবং অর্থ আজতেকদের মধ্যে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫৭)

প্রদীপ কুমার মজুমদার এই আর্য-সিদ্ধান্তটির বয়স নিয়ে রীতিমত বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। কেন্টলী সাহেব চতুর্দশ শতাব্দীতে এটি রচনা করা হয়েছে বলে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৮৪)

শ্রী নিখিলনাথ রায় চিরদিন হইতে মহারাণী মহোদয়ার সুনাম দিদিগন্তে বিঘোষিত হইতেছে; কিন্তু সত্যের অনুরোধে বলিতে হইতেছে যে, শেষকালে তাঁহার সুনামের

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭৪)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু ‘সঙ্গীরা সর্বস্ব হারিয়ে হাহুতাশ করতে লাগলেন, কিন্তু হিউএনচাঙকে অম্লান বদনে থাকতে দেখে তাঁরা আশ্চর্য হলেন। তাতে তিনি বললেন,