
হিউএনচাঙ (পর্ব-৯৮)
গুপ্তযুগে এদেশের শিল্পের যে কতটা উন্নতি হয়েছিল, হিউএনচাঙের মত গোঁড়া বৌদ্ধের মুখে এ কথায় তা কতক বোঝা যায়। মুসলমান ধ্বংসকারীদের

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬৩)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় যেসব দ্রব্য নানাক্ষেত্রে উৎপাদন করা হত তা স্থানীয় বাজারে বিক্রির জন্য সরবরাহ করা হত। এইসব পণ্যর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৮৩)
প্রদীপ কুমার মজুমদার গণিতসার সংগ্রহে মহাবীর বলেছেন: “সদৃশহৃতচ্ছেদহতৌ মিথোংশহারৌ সমচ্ছিদাবংশৌ লুপ্তৈকহয়ৌ যোজ্যৌ ত্যাজ্যৌ বা ভাগজাতি বিধৌ ছেদাপর্বতকানাং লব্ধানাং চাহতৌ নিরূদ্ধ

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯৭)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু এখানে অনেকগুলি স্তূপ ছিল। বুদ্ধ যে-বাড়িতে তাঁর শেষ আহার করেন, সেই কর্মকার চুন্দর বাড়ি, যে শালকুঞ্জে পরিনির্বাণ হয়,

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬২)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় কয়েক বছর অন্তর খরার এমন পর্যায়ে যায় যে দুর্ভিক্ষ, মহামারী দেখা দেয়। তবে এসব সহেও তারা এই খরা দুর্ভিক্ষকে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৮২)
প্রদীপ কুমার মজুমদার (১) ভাগঃ আধুনিক গণিতের ভাষায় “ভাগ” লেখা হয়ে থাকে এ সম্পর্কে দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য বলেছেন: “অন্যোন্য হারাভিহতৌ হরাংশৌরান্ডোঃ

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯৭)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু তার পর দক্ষিণ-পূর্বে ১৪০ মাইল গিয়ে হিউএনচাঙ অবশেষে বুদ্ধের জন্মস্থান কপিলাবাস্তর ভগ্নাবশেষ দেখতে পেলেন। এ-স্থান কালক্রমে জনশূন্য হয়ে

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬১)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় তবে এ প্রসঙ্গে একথাও বলা প্রয়োজন আজতেকদের যান্ত্রিক উপায়ে চাষ করার কোনো যন্ত্র ছিল না। প্রধানত শ্রমনির্ভর চাষই তারা

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৮১)
প্রদীপ কুমার মজুমদার প্রথম আর্যভটের পূর্বে ভাগ সম্পর্কে নানা আলোচনা থাকলেও সে আলোচনায় গণিতের রূপ ধরা পড়েনি। বলতে গেলে ভগ্নাংশ

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯৬)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু মৌদগল্যায়নের যোগবলে পৃথিবী কম্পমান হল, কিন্তু চাদর নড়ল না। তাই দেখে মৌদগল্যায়ন যোগবলে এক নিমেষে বুদ্ধের কাছে ফিরে