১০:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
সাহিত্য

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১২)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ধোঁয়ার গন্ধওয়ালা ঝল‌সানো হাঁসটাকে ছি’ড়ে টুকরো-টুকরো করে পরম তৃপ্তিতে ভোজ লাগালুম আমরা। আর বন্ধুর মতো দু-জনে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪৭)

সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে শ্রীশবাবুর বাসায় থাকিতেই আমি ফরিদপুর সেবা-সমিতির সভ্য হইয়া পড়িলাম। এই সেবা-সমিতির সভ্যদের সঙ্গে শহরের বহু বাড়িতে রোগীর

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১১)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ “সিগারেট চলে?’ ছেলেটা বলল। ‘না।’ ‘রাত্রে জঙ্গলেই ঘুমিয়েছ নাকি? খুব ঠান্ডা, না?’ তারপর উত্তরের অপেক্ষা না-রেখেই

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১০)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ প্রায় কোপটার সামনা-সামনি এসে পড়েছে যখন এমন সময় হাঁসটা হঠাৎ ঘাড় বাঁকিয়ে সন্দেহের চোখে আমার দিকে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-০৯)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ছেলেটার মুখটা দেখতে লাগছিল ফ্যাকাশে, চোখের নিচে গোল হয়ে কালিপড়া। দেখে মনে হচ্ছিল, আমার মতো ও-ও

রণক্ষেত্রে (পর্ব-০৮)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ আবার সূর্য উঠল, আবার গরম হয়ে উঠল চারিদিক। শুরু হয়ে গেল পাখপাখালির ডাক। একঝাঁক সারস সার

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪৬)

সেজদি এবার সেজদির বর গণেশবাবু কলিকাতা হইতে বি এ পাশ করিয়া আসিলেন। আর সেজদিকে শ্বশুরবাড়ি যাইতে হইবে না। গণেশবাবু এখানে

তোর রক্তে এ উঠোন

তোর রক্তে এ উঠোন স্বদেশ রায় পাগলী, তোকে ছাড়া মানায় না এ উঠোন; ভালো লাগে না ঘর দোর, শস্য ক্ষেত্র- সবুজ, হলুদ রঙে ভরা মাঠ, দোলায় না

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪৫)

সেজদি বাড়ির ঠাকুর চাকর হইতে আরম্ভ করিয়া ভাই-বোন বাপ-মা এমনকি পাড়া-প্রতিবেশীরা পর্যন্ত এই মেয়েটিকে সবচাইতে আপনার বলিয়া ভাবিত। খাতা-কলম লইয়া

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪৪)

সেজদি জ্বরের ঘোরে যেদিন দিদি প্রলাপ বকিতে লাগিলেন, ডাক্তার বলিলেন, “রোগিণীর মাথায় বরফের আইস-ব্যাগ দিতে হইবে।” ফরিদপুরে তখন বরফ পাওয়া