
ইশকুল (পর্ব-৩০)
আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ তাড়াতাড়ি চাবির গোছা হাতে নিয়ে দরজার দিকে এগোলুম। পেছন থেকে মা সাবধান করে দিলেন: ‘বইয়ের বাক্সের

ঠগিনী
আবু ইসহাক সরকারি কর্মজীবীর সংসারে সবচেয়ে তাড়াহুড়োর সময় হচ্ছে ভোরবেলাটা। এ সময়ে গৃহকর্তা ব্যস্ত থাকেন গোসলখানায় আর গৃহকর্ত্রী রান্নাঘরে। ইলিয়াস

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫৬)
গ্রাম্য-মামলা পূর্বেই বলিয়াছি আমার পিতার অবস্থা ভালো ছিল না। মাত্র সাত টাকা বেতনে তিনি ফরিদপুর হিতৈষী মাইনর স্কুলে মাস্টারি করিতেন।

ইশকুল (পর্ব-২৯)
আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ‘ভয় পেয়েছিলি না হাতি! এমনিই। ছিলি তো হাড়জ্বালানে রামকাঁদুনে ছেলে, আবার কী। ভয় পাওয়ার বয়েস হয়েছিল

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫৫)
রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি কিন্তু সাপের বাঘের চাইতেও সহস্র গুণে হিংস্র ম্যালেরিয়া জ্বর আসিয়া গ্রামের প্রায় সবগুলি মানুষকে গ্রাস করিয়াছে। যাহারা

ইশকুল (পর্ব-২৮)
আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ এরপর চুপ করে গেল ফেকা। এ-ব্যাপারেও ফেকা আমার চেয়ে বেশি জানে দেখে আবারও আমার রাগ ধরে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫৪)
রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি আজ ভাবিতে বিকারে সমস্ত মন ক্ষতবিক্ষত হইতেছে। তখন হয়তো বুঝিবার বয়স হয় নাই। কিন্তু মুরুব্বিরা যদি আমাদের

ইশকুল (পর্ব-২৭)
আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ‘আচ্ছা, ফেক্কা, এমন কেন হয় রে যে শুধু সিনিউগিনই সব কিছু মজা লুটবে, গ্রহনক্ষত্র দেখবে, আর

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫৩)
রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি একথায় কি বুড়ির ভাই-এর শোকের অবসান হয়? সেই কতকাল আগে কোথায় বুড়ির বিবাহ হইয়াছিল তাহা আজ আবছার

ইশকুল (পর্ব-২৬)
আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ সন্ত্রাসবাদীটিকে কেমন বুঝছ?’ এই বলে বাবা হেসে আমার মাথায় হাত বুলোল।’ একটু চুপচাপ থেকে আমি বললুম,