
রণক্ষেত্রে (পর্ব-২৯)
আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ‘কিন্তু এতে লোকটা আরও বেশি খেপে যাবে না? এর জন্যেই লাল ফৌজকে ও আরও বেশি করে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬৬)
অন্যান্য সেবাকাজ তখন পাড়ায় বাহির হইলাম শ্মশানযাত্রীর খোঁজে। প্রায় সব বাড়িতেই জ্বর। দুই-একজন যাহারা ভালো আছে তাহারা কেহই শ্মশানে যাইতে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২৮)
আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ফেদিয়ার দিকে মাথাটা ঘুরিয়ে ওকে হাতের ঘুসি দেখিয়ে শেবালভ বললেন, ‘কেমন করি আবার? না-ছাঁয়ে। তোমারে চিনি

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬৫)
অন্যান্য সেবাকাজ পরদিন নরেনবাবু থানায় যাইয়া তাঁহার বাড়ির সামনে বিশেষ পুলিশের ব্যবস্থা করিলেন। এ খবর শুনিয়া আমরা আরও হাসিলাম। অতুল

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২৭)
আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ এর তিন দিন পরে শানায়া রেলস্টেশনের ঠিক আগে আমাদের বাহিনী তাড়াতাড়ি ট্রেন থেকে নেমে পড়ল। কোথা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬৪)
অন্যান্য সেবাকাজ আমরা ছেলেটিকে দেখাশুনা করিব।” রাত্রের আহার শেষ করিয়া আমি সেই বাড়িতে যাইয়া পৌঁছিলাম। যাইয়া দেখি, অতুল আগেই আসিয়া

বসন্তের বৃন্দাবনী প্রেম
আসাদ মান্নান যেখানে বসন্তে ভয়াবহ দুঃস্বপ্নের ঘূর্ণিঝড়ে নীলিমা বিধ্বস্ত হলে ডুকরে কাঁদে চন্দ্রাবতী খুকু, সুনামির আগ্রাসনে লণ্ডভণ্ড সাজানো সংসার ;

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬৩)
অন্যান্য সেবাকাজ তখনকার দিনে আমার জীবনের লক্ষ্য ছিল বড় হইয়া আমি সাধু-সন্ন্যাসী হইব। অবশিষ্ট জীবন পরের উপকার করিয়া কাটাইব। কবি

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২৬)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ মনে হত, সুতোয় লাগানোর জন্যে ব্যবহার করার সময় ধারালো মোমের কানায় লেগে ক্ষতবিক্ষত হাতের ঘা ওঁর

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২৫)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ টেবিলে আন্তে-আন্তে আঙুলের টোকা দিতে-দিতে কম্যান্ডার প্রস্তাবটা নিয়ে ভাবতে লাগলেন। পরে বললেন: ‘ঠিক আচে। চুবুক, তুমি