
টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ১৮)
ম্যাকসিম গোর্কী আটাশ “কিছুর” অর্থটা সর্বদাই এক-এক গেলাশ মদ, তাতে কতকটা বরফ। ঐ বাড়ির নিচের তলায় তিনজন রাজবংশীয়া যুবতী ভদ্রমহিলা-ও

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৯০)
সন্ন্যাসী ঠাকুর শুধু বড় ভাই-এর অত্যাচারই নয়-আমি নিজেও স্বেচ্ছায় আমার জীবনের উপর আরও অনেক অত্যাচার ডাকিয়া আনিলাম। তখন আমি মনে

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ১৭)
ম্যাকসিম গোর্কী আটাশ “মনে পড়ে না। তবে আমি যে বুঝতে পেরেছিলাম, তেমনটিও মনে হয় না।” “কিন্তু, ব্যাপারটা তো অত্যন্ত স্পষ্ট!

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৮৯)
সন্ন্যাসী ঠাকুর একদিন আমার বড় ভাই একখানা বেত লইয়া আমাকে এমন প্রহার করিলেন যে, আমার পিঠে হাতের আঙুলের মতো দশ-বারোটি

ইশকুল (শেষ-পর্ব)
আর্কাদি গাইদার অষ্টম পরিচ্ছেদ অনিচ্ছাসত্ত্বেও পাকচক্রে যখন থেকে আমি বাবার সহযোগী হয়ে দাঁড়িয়েছিলুম তখন থেকেই তাঁর সঙ্গে অন্যভাবে কথা বলতুম

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ১৬)
ম্যাকসিম গোর্কী সাতাশ মাঝে মাঝে দুষ্টামি করে কঠিন কঠিন প্রশ্ন শুধাতে তিনি ভালো বাসতেন: তুমি নিজের সম্বন্ধে কি ভাবো? তুমি

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৮৮)
সন্ন্যাসী ঠাকুর ধানের মরসুমে আমার যত্নে রোপিত ফুলগাছগুলির উপর দিন-মজুরেরা খড়ের আঁটি ফেলিয়া সেগুলিকে ধ্বংস করিত। আমার মনে ক্ষোভের অন্ত

ইশকুল (পর্ব-৬২)
আর্কাদি গাইদার অষ্টম পরিচ্ছেদ আমার লাল-হয়ে-ওঠা জলে-ভেজা মুখের দিকে তাকিয়ে ও বলল, ‘কি, তুষার- ঝড়?’ ‘নয় তো কী,’ আমি জবাব

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ১৫)
ম্যাকসিম গোর্কী পঁচিশ “ডস্টইয়েফস্কি একটি উন্মাদ চরিত্রের বর্ণনা করেছেন এই ব’লে যে, লোকটি এমন একটি আদর্শের সেবা করেছে, যে আদর্শে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৮৭)
সন্ন্যাসী ঠাকুর ঢাকা জেলার বিক্রমপুর অঞ্চলে কোনো এক গ্রামে তাঁহার বাড়ি ছিল। নাটরের পাগলা মহারাজার সঙ্গে ঘোড়ায় চড়িয়া সন্ন্যাসী ঠাকুর