
আমাদের ছোট স্টেশন
আমাদের ছোট স্টেশন স্বদেশ রায় আমাদের ছোট রেল-স্টেশনে কখনই নিয়ম মেপে ট্রেন আসে না সময়গুলো বড়ই এলোমেলো। অথচ আমাদের নিশ্চিন্তে

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪৭)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ ‘কারে খুজচে, দোস্ত?’ ‘শয়তান জানে কারে!’ ‘আহা, সরমোভোয় এসে একবার তল্লাসি করে! দেখার বড্ড সাধ।’ রক্ষী-বাহিনীর

টলস্টয়ের স্মৃতি (শেষ-পর্ব)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি কেবলমাত্র নিজের কাছে বলতে হবে: ‘আমি বিশ্বাস করি।’ সংগে সংগে সমস্ত কিছুই ঠিক হয়ে যাবে, তুমি

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪৬)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ সন্ন্যাসী ছাড়া কাছাকাছি কয়েকজন চাষী মেয়েও বসে ছিলেন। তাঁদের সঙ্গে ছিল দুধের খালি পাত্র কয়েকটা। আর

অপরিশোধ্য ঋণ
আবু ইসহাক আমার সাহিত্য-জীবনের অনেকেই আমার হিতৈষী ছিলেন। আমি তাঁদের কাছে ঋণী। সাহিত্যের সিঁড়িতে পা রাখার সময়ে যাঁরা উৎসাহ ও

প্রাণ – স্বদেশ রায়
প্রাণ স্বদেশ রায় মধ্য দুপুর। নিস্তব্দ এলাকা। উষ্ণ বাতাস। লেক ভর জল। কয়েকটি সরু ঢেউ। বাসিন্দাহীন বাড়ি। কাঁঠাল গাছের চাউনি।

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৬০)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি কারণ, তায় পেছনে ছিল একটি বৃদ্ধের উচ্চাশা, বাসনা যে সবাই তার মতো ভাববে। অবশ্য আমি ভাবি,

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৪৫)
আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ ‘কিসের?’ অন্যমনস্কভাবে আমি বললুম। ‘পঞ্চাশ কোপেক যোগাড়ের অনেক চেষ্টা করলাম। সিমন কোতিলকিন- ওই-যে আমাদেরই দলের নোক

স্মৃতিস্তম্ভ
স্মৃতিস্তম্ভ আলাউদ্দিন আল আজাদ স্মৃতির মিনার ভেঙেছে তোমার ? ভয় কি বন্ধু, আমরা এখনো চারকোটি পরিবার খাড়া রয়েছি তো ! যে-ভিত কখনো

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৫৯)
ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি মনে হয়, তুমি একটি অদ্ভুত প্রাণী, যেন পরিণত বয়সেই তুমি জন্মলাভ করেছিলে। তোমার অনেক চিন্তার মধ্যে