০৭:৪৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫১)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি নানা বলিলেন, “মা! তোমার ঘর-সংসারের কাজ তাড়াতাড়ি সারিয়া আমার কাছে আসিয়া বস! আমার যেন কেমন ভয় ভয়

ইশকুল (পর্ব-২৪)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ দামী একজন সহকারীকে হারানোর ভয়ে শেষপর্যন্ত রাজি হয়ে গেলুম। শুধু প্রস্তাব করলুম, পালা করে আমরা অ্যাডমিরাল

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫০)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি নানার এক বৃদ্ধা বোন ছিলেন ফজার মা বুড়ি। তাঁকে লইয়া নানা আবার নতুন করিয়া সংসার পাতিলেন। সেই

ইশকুল (পর্ব-২৩)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ড্রেডনট চালাচ্ছিলুম আমি আর ফেক্কা। আমাদের পেছনে সম্ভ্রম নিয়ে বেশ খানিকটা তফাত রেখে ভেসে আসছিল বেড়ার

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৪৯)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি সেই ছেঁচা হাত লইয়াই নানি মায়ের জন্য পিঠা তৈরি করিয়া আমাদের খাওয়াইলেন, মাকে খাওয়াইলেন, নানি কিছুই খাইলেন

ইশকুল (পর্ব-২২)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ শত্রুপক্ষের দুই নৌ-সেনাপতি, সেন্‌কা পানতিউঙ্কিন ও গ্রিশৃঙ্কা সিমাকভ, ওদের বাবার হাতে এজন্যে প্রচন্ড মার খেল। চারদিকে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৪৮)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি সেই ঢ্যাপের খই-এর মোয়া খাইতে খাইতে নানির কত আদরের কথা মনে পড়িয়াছে। সেবার নানাবাড়ি গেলাম। বোধহয় জ্যৈষ্ঠমাসে।

ইশকুল (পর্ব-২১)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ গ্রীষ্মের ছুটি পড়ে গেল আমাদের। ফেঢুকা আর আমার মাথায় তখন ছুটি কাটাবার কত রকম প্ল্যানই যে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৪৭)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি নানি মাকে ধরিয়া সোয়ারিতে উঠাইয়া দেন। আমি আর আফাজদ্দীন সোয়ারির পাছে পাছে। পাড়ার মেয়েরা, নানা, নানি, সবাই

ডাউনিং স্ট্রিট থেকে গল্প  

টুনকু ভারাদারাজান সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী তীক্ষ্ণ মন্তব্যের প্রতিভা ধারণ করেন। ইউরোপীয় ইউনিয়নের ব্রেক্সিটের আলোচককে তিনি ‘গুমোট, কার্টেসিয়ান এবং সন্দেহপ্রবণ’ বলে উল্লেখ করেন। ২০১৯