১১:২৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
সাহিত্য

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩৯)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ গাছের ঝলমলে সবুজ পাতায় তখন ফুটন্ত পাখি-চেরিফুলের গন্ধ। বিশ্রাম পাওয়ায় আমাদের বাহিনীর লোকজনেরও বেশ হাসিখুশি ভাব।

মানুষ

আসাদ মান্নান মানুষ একা একা মানুষ কেন কাঁদে? কান্না শুনে বাতাস এসে থমকে দাঁড়ায় চমকে ওঠে গাছের পাতা নিজের কাছে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩৮)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ এক সময় চুবুক থামলেন। তারপর তামাকের থলি বের করে পাইপটায় মাখোরকা ভরতে শুরু করলেন। লক্ষ্য করলুম,

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩৭)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ কী হল? ছোড় শিগগিরি!’ চুবুক চেচিয়ে উঠলেন। তারপর উচু-করে-ধরা আমার হাত থেকে বোমাটা ছিনিয়ে নিয়ে সেফটি

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৮০)

বড়ু ওরা গরিব। কতই অসহায়। কুৎসার হাত হইতে ওরা নিজেদের রক্ষা করিতে পারিবে না। সেদিন চলিয়া যায়। তার পরের দিনও

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩৬)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ তারপর ধমকে উঠলেন আমায়, ‘ওর ঠ্যান্ড দুটা ধরতি পার না?’ তবু আমার ন-যযৌ-ন-তস্থৌ ভাব দেখে ফের

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭৯)

বড়ু আহা। এই স্বপ্ন কি আমার জীবনে সফল হইবে কখনও? একদিন বস্তু বলিয়াছিল, “ভাই ওসব কথা বলিবেন না। ওসব শুনিলে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩৫)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ হঠাৎ আমার ডানদিকে একসঙ্গে অনেকগুলো পায়ের শব্দে ফিরে তাকাতে বাধ্য হলুম। দেখলুম, আগের সেই অশ্বারোহী বাহিনীটা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭৮)

বড়ু আমি তো বউ মানুষ। এই আম কোথায় বসিয়া খাইব। করিলাম কি জঙ্গলের মধ্যে যাইয়া আমগুলি খাইয়া হাত-মুখ গাছের পাতায়

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩৪)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ যদিও বুকটা ধড়ফড় করছিল তবু তখনই আমার মনের মধ্যে এই চিন্তাটা চমকে গেল যে আমার এই