১০:৪৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫
অপারেশন সিন্দুর: চার দিনের সংঘাতে ভারতের তিন প্রতিপক্ষ হিউএনচাঙ (পর্ব-১৩৯) আমেরিকার সঙ্গে শুল্ক নিয়ে শেষ মুহূর্তের চাপ মানবে ভারত, দেখবে নিজস্ব স্বার্থ একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনারের মৃত্যু কর্ণফুলী নদী: দুই শতকের ইতিহাস, জীববৈচিত্র্য ও ভবিষ্যতের টানেলে স্বপ্ন বাংলাদেশি শ্রমিক নিয়ে গড়া আইএসের নেটওয়ার্ক ভেঙে দেওয়ার দাবি মালয়েশিয়ার পুলিশের হোটেলে হামলা ও নারীদের হেনস্তার ভিডিও ভাইরালের পর যুবদল নেতা বহিষ্কার, কী জানা যাচ্ছে সালমান শাহ: চার বছরের রাজত্বে অমর এক নায়ক মব ভায়োলেন্সে দ্বৈত-সঙ্কেত দামে আগুন, ফুটিয়েও আতঙ্ক: বিশুদ্ধ পানির জন্য ঢাকার অসহায় লড়াই
সাহিত্য

ইশকুল (পর্ব-১৬)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ ‘সত্যি রে, ওরা জারকে মেরে ফেলেছিল। জারকে মেরেছিল, তাঁর বউকেও মেরেছিল। ও দেশের লোক তাঁদের সব

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৪২)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি এক-একদিন প্রথম রাতে ফেউ ডাকিয়া ওঠে। ফেউ ডাকিলে গৃহস্থেরা বোঝে পাড়ায় বাঘ আসিতেছে। ফেউ-এর ডাক শুনিয়া বুক

ইশকুল (পর্ব-১৫)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ ধাঁধার উত্তর খুঁজে বের করার ভার আমার ওপর চাপিয়ে মা চলে গেলেন। জার্মানরা আমাদের দেশের লোকের

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৪১)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি নিজেরাই তো পানের বরজ করিতে পারিত। কত পয়সা পাইত। বারোইদের মতো আটচালা ঘর করিতে পারিত। তারা পরের

ইশকুল (পর্ব-১৪)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ সপ্তায় একদিন, প্রতি বুধবার, পড়াশুনো শুরু করার আগে ইশকুলের হলঘরে যুদ্ধে বিজয়কামনা করে একটি প্রার্থনাসভার অনুষ্ঠান

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৪০)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি খাইয়া দাইয়া মাথায় তেল সিন্দুর লইয়া (আগেকার দিনে মুসলমান বধুরা মাথায় সিন্দুর দিত-ইদানীং সিন্দুরের প্রচলন কমিয়া গিয়াছে)

স্বদেশ রায়ের কবিতা

পুশ ওয়াশে চলে গেছে মান্ধাতা আমল স্বদেশ রায় তারাপদ রায় ছিলেন তাঁর মান্ধাতা উপন্যাসের নায়কের মতোই মান্ধাতা আমলের শেষ মানুষটি।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৩৯)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি আম কুড়ানো শেষ করিয়া পাড়ার ছেলেদের সঙ্গে বনে-বনান্তরে ঘুরিয়া বেড়াই। বাঁশের কঞ্চির দুই ধারের দুই গিরা কাটিয়া

ইশকুল (পর্ব-১৩)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ তুপিককে ব্ল‍্যাকবোর্ডে ডেকে মালিনোভস্কি বললেন, ‘বহৃত আচ্ছা, ছোকরা, বলো তো, তুমি কোন্ ফ্রন্টে পালানোর মতলব করেছিলে?

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৩৮)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি ধড়মড় করিয়া উঠিয়া যাই। ও-কোণের বারান্দা হইতে বাঁশের বড় কোটাটি লই। তারপর প্রথমে যাই নাভিওয়ালা আমগাছতলায়। সেখানে