১০:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫
স্বৈরাচারের কবলে যখনই দেশ, তখনই ফিরে আসে নূরুলদীন সন্ত্রাসবিরোধে দ্বৈত মানদণ্ড নেই: ব্রিকসের দৃঢ় ঘোষণায় পহালগাম হামলার তীব্র নিন্দা হিউএনচাঙ (পর্ব-১৪১) প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট (পিজিআর) এর ৫০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী অনুষ্ঠানে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ঢাকায় ৭৩ সালে বস্তিবাসী ছিলো ৮ শতাংশ এখন ৪০ শতাংশ হোলি আর্টিজান হামলায় নিহত ভারতীয় নাগরিক: সন্ত্রাসের আতঙ্ক ও ভারতের গণমাধ্যম লন্ডনের ‘এভিটা’-তে ব্যালকনি ছেড়ে জনতার গানে ডুবে গেলেন র‌্যাচেল জেগলার সাংবাদিকদের ওপর হামলা ও হয়রানির প্রতিবাদে অর্ধশতাধিক সাংবাদিকের যৌথ বিবৃতি মীর জাফরের বিশ্বাসঘাতকতা নিয়ে কী বলেন তার বংশধররা? জনগণকে বিভক্ত করলেই রাষ্ট্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৭৪)

কবিগান রাজেন সরকারের দুই শিষ্য বিজয় আর নিশিকান্ত এখন নামকরা কবিয়াল। উভয় বঙ্গে তাঁহারা কবিগানের বায়না পাইয়া থাকেন। বহুদিন উঁহাদের

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৭৩)

কবিগান সেটা বোধহয় ১৯৩২ সন। ওড়াকান্দির রাজেন সরকার তাঁর দুই শিষ্য বিজয় আর নিশিকান্তকে লইয়া আমার কলিকাতার মেসে আসিয়া উপস্থিত

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৭২)

কবিগান ফরিদপুর শহরের নানা স্থান হইতে কবিগান গাওয়ার জন্য আমাদের নিমন্ত্রণ আসিত। একবার আমি ও কালিপদ রাতদুপুরে রাজকুমার চৌধুরীর বাড়ির

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৭১)

কবিগান আমার বালককালে যাদব সরকার আর পরীক্ষিত সরকারের গান শুনিয়াছি। যাদবের ছড়া রচনায় নানারকমের সুর ও ছন্দ থাকিত। পরীক্ষিত পাল্লা

ইশকুল (পর্ব-৪৬)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ মা আমাকে এক রকম কাপড় দিয়ে টিউনিক আর ট্রাউজার্স বানিয়ে দিলেন। কাপড়টাকে বলা হত শয়তানের চামড়া।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৭০)

কবিগান বাড়ি ফিরিয়া কবিগান গাহিয়া বাড়ির সকলকে বিরক্ত করিয়া তুলিলাম। পরদিন সকালে নদীর তীরে যাইয়া নাচিয়া নাচিয়া আবার কবিগান অভ্যাস

ইশকুল (পর্ব-৪৫)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ খেলার সময় আমরা অবিশ্যি জানতে পারলুম কেন ওকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল। কেন, বল দেখি? না-না, হাতে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬৯)

কবিগান একবার আমি আমার চাচার বিবাহের বরযাত্রী হইয়া শ্যামসুন্দরপুর যাই। এই গ্রাম আমাদের বাড়ি হইতে প্রায় সাত মাইল দূরে। পরদিন

মসলাভূত

বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় বড়বাজারের মসলাপোস্তায় দুপুরের বাজার সবে আরম্ভ হয়েচে। হাজারি বিশ্বাস প্রকাণ্ড ভুঁড়িটি নিয়ে দিব্যি আরামে তার মসলার দোকানে বসে

ইশকুল (পর্ব-৪৪)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ‘এখন চুপ। পাখিটা কাছেই কোথাও আছে। লুকিয়ে আছে দুষ্টু মিন্টু পাখিটা! যাই হোক, ওকে ধরবই আজ।’