০৪:০৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫
সাহিত্য

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫৯)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ কিন্তু আমি তখন বাইরে বেরিয়ে পড়েছি। ঘোড়সওয়ার সৈনিকের ঘোড়া যেমন জোর কদমে ছোটে, তেমনই কাদামাখা রাস্তা

ভয় করলেই ভয়

ভয় করলেই ভয় নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী  ভয় করলেই ভয় – নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী চলো, বেরিয়ে পড়ি। আকাশ এখন ক্রমেই আরও রেগে যাচ্ছে।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৩১)

ধীরেনদের বাসায় মা সংসারের খরচ হইতে বাঁচাইয়া অনেক টাকা জমাইয়াছিলেন। কিন্তু তিনি খুবই সরলপ্রাণা মহিলা ছিলেন। কেহ আসিয়া মা বলিয়া

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৩০)

ধীরেনদের বাসায় ধীরেনদের বাড়িতে বাংলা বই-এর খুব ভালো একটি লাইব্রেরি ছিল। এখানে হিতবাদী প্রকাশিত একখানা রবীন্দ্র গ্রন্থাবলী ছিল। পড়ার অবসরে

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫৮)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ‘তুমি? এখানে কী করতে?’ হঠাৎ লক্ষ্য করলুম জনতা উত্তেজিত হয়ে উঠেছে। চত্বরের ওপরের আকাশে একটা জোর

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২৯)

ধীরেনদের বাসায় আমার জামাকাপড় ভালো ছিল না। পিতা খলিফাদের দোকান হইতে একটিমাত্র পকেটওয়ালা যে জামা কিনিয়া দিতেন, তাহা অন্যান্য ছাত্রদের

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫৭)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ দেখলুম, দাঁড়কাক বক্তৃতা শেষ করার মুখে একটা হাত তুলে গলা চড়িয়েছেন। আমি চে’চিয়ে ডাকলুম: “সেমিওন ইভানোভিচ!

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫৬)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ জারের কাছে অমনধারা বিচার তো আমাদের দেশের নোক হামেশাই পেয়ে এসেছে, ও আমাদের গা-সহা হয়ে গিইছিল।

বসন্তের রুপ মাধুর্য ও প্রশস্তি 

এস ডি সুব্রত  বসন্ত রঙের ঋতু, বসন্ত প্রতিবাদের ঋতু। বসন্ত কখনো প্রেমের কখনো বিরহের । বসন্তের আগমনে প্রকৃতি তার জীর্ণতা

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫৫)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ‘ইস, ভারি, ওদের জমায়েতে যেতে বয়ে গেছে আমার!’ নিজের মনে বললেন মামা। মামা বিছানায় শুয়ে ঘুমনো