
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৩১)
ধীরেনদের বাসায় মা সংসারের খরচ হইতে বাঁচাইয়া অনেক টাকা জমাইয়াছিলেন। কিন্তু তিনি খুবই সরলপ্রাণা মহিলা ছিলেন। কেহ আসিয়া মা বলিয়া

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৩০)
ধীরেনদের বাসায় ধীরেনদের বাড়িতে বাংলা বই-এর খুব ভালো একটি লাইব্রেরি ছিল। এখানে হিতবাদী প্রকাশিত একখানা রবীন্দ্র গ্রন্থাবলী ছিল। পড়ার অবসরে

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫৮)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ‘তুমি? এখানে কী করতে?’ হঠাৎ লক্ষ্য করলুম জনতা উত্তেজিত হয়ে উঠেছে। চত্বরের ওপরের আকাশে একটা জোর

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১২৯)
ধীরেনদের বাসায় আমার জামাকাপড় ভালো ছিল না। পিতা খলিফাদের দোকান হইতে একটিমাত্র পকেটওয়ালা যে জামা কিনিয়া দিতেন, তাহা অন্যান্য ছাত্রদের

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫৭)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ দেখলুম, দাঁড়কাক বক্তৃতা শেষ করার মুখে একটা হাত তুলে গলা চড়িয়েছেন। আমি চে’চিয়ে ডাকলুম: “সেমিওন ইভানোভিচ!

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫৬)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ জারের কাছে অমনধারা বিচার তো আমাদের দেশের নোক হামেশাই পেয়ে এসেছে, ও আমাদের গা-সহা হয়ে গিইছিল।

বসন্তের রুপ মাধুর্য ও প্রশস্তি
এস ডি সুব্রত বসন্ত রঙের ঋতু, বসন্ত প্রতিবাদের ঋতু। বসন্ত কখনো প্রেমের কখনো বিরহের । বসন্তের আগমনে প্রকৃতি তার জীর্ণতা

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫৫)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ‘ইস, ভারি, ওদের জমায়েতে যেতে বয়ে গেছে আমার!’ নিজের মনে বললেন মামা। মামা বিছানায় শুয়ে ঘুমনো

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫৪)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ‘তোর বাবা সম্বন্ধে আমি মন্দ কথা বলতে চাই নে। তবে ও যা করেছিল, কী জানি বাবা,

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -৫৩)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ বুড়োর মুখটা কোনো কারণে কেমন যেন গম্ভীর হয়ে গেল। নিঃশব্দে পাইপ টানতে টানতে হাঁটতে লাগলেন উনি।