০৩:৪৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫
সাহিত্য

ক্ষমা করে দিও প্রভু

ক্ষমা করে দিও প্রভু স্বদেশ রায় তোমার গৈরিক বরনের ওপর ওরা গভীর কালো দাগ দিয়ে দিতে চায়। তুমি ওদের ক্ষমা

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৪০)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি এর আগে এমন তিক্ত হতাশায়, এমন সান্ত্বনাহীন কান্নায় আমি কোনোদিন কাঁদি নি। জানি না, আমি তাঁকে

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -২০)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ বাস্স্কাকভ তখন বলে চলেছে, ‘যুদ্ধজয়ের পর শান্তি? তা, কথাটা শুনতে মন্দ লয় কিন্তু। আমরা কনস্টানতিনোপ্ল্ জিতে

ভালোবাসার সকাল-বিকেল

মণীশ রায় প্রথম প্রথম হাসি পেতো খুব। কাতুকুতু লাগার মতন হাসতে হাসতে রতন গড়িয়ে পড়তো মজুর শরীরে। হাসতে হাসতেই এই

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৩৯)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি পাথরগুলো ছিল প্রকাণ্ড, ফাটল ধরা, গায়ে তাদের সামুদ্রিক শ্যাওলার গন্ধ: জোয়ার এসেছিল, তাই। তাঁকে দেখে আমার

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -১৯)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ভালো কথা। এখন তোমরা বাড়ি যেয়ে লিজের লিজের পুজিপাটা গুনে দ্যাখো, জমি কেনার মতো যথেষ্ট সম্বল

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৩৮)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি কথা ক’টি তীরের মতো গিয়ে পৌঁছলো আমার অন্তরে, আমি রোষে ক্ষোভে যন্ত্রণায় আকুল হ’য়ে কেঁদে উঠলাম।

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -১৮)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ গোড়ায়, শুরু করার আগে, ও সময় নিতে লাগল। প্রথমে একবার নির্বিকারভাবে গাড়ির চতুর্দিকে জটলা-পাকিয়ে-দাঁড়ানো ‘এস-আর’-দের দিকে

রোমাঞ্চকর সময় (পর্ব -১৭)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ তখনও বাস্স্কাকভ পাইপ টেনে চলেছে। টানা-টানা সর্-সরু চোখদুটো কচকে মুখখানাকে এমন নিপট ভালোমানুষের মতো করে রেখেছে

টলস্টয়ের স্মৃতি (পর্ব- ৩৭)

ম্যাকসিম গোর্কী একটি চিঠি তিনি সেই মানুষ, যিনি বিধাতার সন্ধান করেছেন, নিজের জন্যে নয়, সমস্ত মানুষের জন্যে। তিনি ভগবানের কাছে