০২:০১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৮৯)

নজরুল অল্প সময়ের মধ্যেই কবি তাঁহার লেখা শেষ করিয়া আমার নিকট চলিয়া আসিলেন। আমি অনুরোধ করিলাম, “কী লিখেছেন আগে আমাকে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৮৮)

নজরুল সাধারণ কৌতূহলের বশেই মোজাম্মেল হক সাহেবের সঙ্গে দেখা করিতে গেলাম। তিনি তখন কারমাইকেল হোস্টেলে থাকিতেন। মোজাম্মেল হক সাহেব আমার

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৮৭)

নজরুল রামানন্দবাবুর বাড়ি আবার যাইয়া কড়া নাড়িতেই এক নারী-কণ্ঠের আওয়াজ শুনিতে পাইলাম। তাহার নিকট হইতে চারুবাবুর ঠিকানা লইয়া শিবনারায়ণ দাস

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৮৬)

নজরুল আবার সেই খবরের কাগজ বিক্রয় করিতে যাই। পথে পথে ‘নায়ক নায়ক’- বলিয়া চিৎকার করি। কণ্ঠস্বর মাঝে মাঝে আমার গৃহগত

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৮৫)

নজরুল জাতীয় বিদ্যালয়ের এই সব মাস্টারের চাইতে আমাদের ফরিদপুরের জেলা-ইস্কুলের দক্ষিণাবাবু কত সুন্দর পড়ান, যোগেনবাবু পণ্ডিত মহাশয় কত ভালো পড়ান।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৮৪)

নজরুল আমাদের সংসার ছিল দিন আনিয়া দিন খাওয়া। কেহই বেশি উপার্জন করিতে পারিত না। নন-কোঅপারেশন করিয়া তখনকার দিনে আমাদের মতোই

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৮৩)

নজরুল কিন্তু এসব উপদেশ আমার কানে প্রবেশ করিল না। এইভাবে প্রতিদিন সকালে উঠিয়া খবরের কাগজ বিক্রয় করিতে ছুটিতাম। রাস্তায় দাঁড়াইয়া

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৮২)

নজরুল প্রত্যেক ঘর হইতে পাখার শব্দ আসিত, আর মাঝে মাঝে ছারপোকা মারার শব্দ শোনা যাইত। তাছাড়া প্রত্যেক ঘরের মেয়েরা সূক্ষ্মভাবে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৮১)

নজরুল পদ্মানদীর তীরে আমাদের বাড়ি। সেই নদীর তীরে বসিয়া নানা রকমের কবিতা লিখিতাম, গান লিখিতাম, গল্প লিখিতাম। বন্ধুরা কেউ সে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৪৫)

আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ এই পর্যন্ত বলে ফেদিয়া ঘন ঘন নিশ্বাস ফেলতে লাগল যেন সেইমাত্র ও ষাঁড়টার হাত থেকে উদ্ধার